অর্ডিনারি আইটির পোস্ট নোটিফিকেশন


মাধ্যমিক ভূগোল নদীর কার্য প্রশ্নোত্তর | Madhyamik Geography River Action Question and Answer

মাধ্যমিক ভূগোল নদীর কার্য প্রশ্নোত্তর PDF: প্রতিবছর মাধ্যমিক পরীক্ষায় Madhyamik Geography River Action Question and Answer PDF থেকে অনেক প্রশ্ন আসে। তাই আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি মাধ্যমিক ভূগোল নদীর কার্য প্রশ্নোত্তর PDF.

নিচে Madhyamik Geography River Action Question and Answer PDF টি যত্নসহকারে পড়ুন ও জ্ঞানভাণ্ডার বৃদ্ধি করুন। মাধ্যমিক ভূগোল নদীর কার্য প্রশ্নোত্তর PDF টি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে এই পোস্টটির নীচে যান এবং ডাউনলোড করুন।

মাধ্যমিক ভূগোল নদীর কার্য প্রশ্নোত্তর | Madhyamik Geography River Action Question and Answer


মাধ্যমিক ভূগোল নদীর কার্য প্রশ্নোত্তর | Madhyamik Geography River Action Question and Answer


১) বহির্জাত প্রক্রিয়া কাকে বলে?


Ans: যে প্রক্রিয়ায় পৃথিবীপৃষ্ঠের বিভিন্ন প্রাকৃতিক শক্তির মাধ্যমে যান্ত্রিক ও রাসায়নিক পদ্ধতিতে ভূপৃষ্ঠের বিবর্তন ও পরিবর্তন সাধিত হয়, তাকে বহির্জাত প্রক্রিয়া বলে।


২) ভূমিরূপ পরিবর্তনের কয়েকটি স্থিতিশীল বহির্জাত শক্তির উদাহরণ দাও।


Ans: বায়ুর উষ্ণতা, আর্দ্রতা, মেঘাচ্ছন্নতা, অধঃক্ষেপন ইত্যাদি।


৩) ভূমিরূপ পরিবর্তনের কয়েকটি গতিশীল বহির্জাত শক্তির উদাহরণ দাও।


Ans: পুঞ্জিত ক্ষয়, জলপ্রবাহ বা নদীর প্রবাহ, বায়ু প্রবাহ, হিমবাহ প্রবাহ, সমুদ্র তরঙ্গ, জোয়ার ভাটা, সুনামি ইত্যাদি।


৪)ভূমিরূপ পরিবর্তনকারী শক্তিগুলির মূল উৎস কি?


Ans: সূর্য।


৫) কোন অঞ্চলে নদীর কাজ বেশি হয়?


Ans: বৃষ্টিবহুল আর্দ্র অঞ্চলে।


৬) কোন অঞ্চলে হিমবাহের কাজ বেশি হয়?


Ans: উচ্চ অক্ষাংশে বা মেরু অঞ্চলে এবং উচ্চ পার্বত্য অঞ্চলে।


৭) বায়ুর কাজ কোন অঞ্চলে প্রাধান্য লাভ করে?


Ans: মরু ও মরুপ্রায় অঞ্চলে এবং সমুদ্র উপকূলবর্তী অঞ্চলে।


৮)কোন অঞ্চলে সমুদ্র তরঙ্গের কাজ প্রাধান্য লাভ করে?


Ans: সমুদ্র উপকূলবর্তী অঞ্চলে।


৯)ভৌমজলের কাজ কোন অঞ্চলে প্রাধান্য লাভ করে?


Ans: চুনাপাথর গঠিত অঞ্চলে বা কার্স্ট অঞ্চলে।


১০)পর্যায়ন কাকে বলে?


Ans: যে প্রক্রিয়ায় অসমতল ও বন্ধুর ভূমি ক্ষয়সীমার সাপেক্ষে ক্ষয়, বহন ও সঞ্চয়ের মাধ্যমে সমতল ভূমিতে পরিণত হয়, তাকে পর্যায়ন বলে।


১১)পর্যায়ন (Gradation) শব্দটি সর্বপ্রথম কে ব্যবহার করেন?


Ans: Chamberlin ও Salisbury.


১২)আরোহন প্রক্রিয়া কাকে বলে?


Ans: যে প্রক্রিয়ায় সঞ্চয় কার্যের মাধ্যমে নীচু স্থান ভরাট হয়ে ভূমির উচ্চতা বৃদ্ধি পায়, তাকে আরোহন প্রক্রিয়া বলে।


১৩)অবরোহন প্রক্রিয়া কাকে বলে?


Ans: যে প্রক্রিয়ায় ক্ষয়কার্যের মাধ্যমে উঁচু ভূমির উচ্চতা হ্রাস পেয়ে নিচু ভূমিতে পরিণত হয়, তাকে অবরোহন প্রক্রিয়া বলে।


১৪)অবরোহন প্রক্রিয়ার অপর নাম কি?


Ans: নগ্নীভবন।


১৫)আরোহন ও অবরোহন প্রক্রিয়াকে একত্রে কি বলে?


Ans: পর্যায়ন।


১৬) আবহবিকার কাকে বলে?


Ans: যে প্রক্রিয়ায় আবহাওয়ার বিভিন্ন উপাদানের প্রভাবে ভূপৃষ্ঠের শিলাসমূহ যান্ত্রিকভাবে চূর্ণ-বিচূর্ণ ও রাসায়নিকভাবে বিয়োজিত হয়ে একই স্থানে অবস্থান করে, তাকে আবহবিকার বলে।


১৭) পুঞ্জিত ক্ষয় কাকে বলে?


Ans: যে প্রক্রিয়ায় আলগা শিলাচূর্ণ ও তৎসহ মৃত্তিকা কোন রকম মাধ্যম ছাড়াই কেবলমাত্র মাধ্যাকর্ষণ শক্তির টানে উচ্চভূমির ঢাল বরাবর অত্যন্ত ধীরগতিতে বা দ্রুতগতিতে নিচের দিকে নেমে আসে, তাকে পুঞ্জিত ক্ষয় বলে।


১৮) ক্ষয়ীভবন কাকে বলে?


Ans: যে প্রক্রিয়ায় ভূপৃষ্ঠের আলগা শিলাসমূহ বিভিন্ন প্রাকৃতিক শক্তির মাধ্যমে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে অপসারিত হয়, তাকে ক্ষয়ীভবন বলে।


১৯) আবহবিকার, ক্ষয়ীভবন ও পুঞ্জিত ক্ষয়কে একত্রে কি বলে?


Ans: নগ্নীভবন।


২০) অনুভূমিরূপ বলতে কী বোঝো?


Ans: নদী, বায়ু, হিমবাহ ইত্যাদির ক্ষয় ও সঞ্চয় কার্যের মাধ্যমে যেসব ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ভূমিরূপ সৃষ্টি হয়, তাদের অনুভূমিরূপ বলে।


২১) পর্যায়িত ভূমি কি?


Ans: অসমতল বা বন্ধুর ভূমি পর্যায়ন প্রক্রিয়ায় যে সমতল ভূমিতে পরিণত হয়, তাকে পর্যায়িত ভূমি বলে।


২২)'Grade' শব্দটি সর্বপ্রথম কে ব্যবহার করেন?


Ans: G.K Gilbert.


২৩)ক্ষয়ের শেষ সীমা কি?


Ans: সমুদ্রতল।


২৪) ক্ষয়ের শেষ সীমা ধারণার প্রবর্তক কে?


Ans: J.W.Powell.


২৫)অন্তঃপ্রবাহ কাকে বলে?


Ans: নদী খাতের নীচে মৃত্তিকা স্তর দিয়ে ধীরগতিতে নদীর জল মোহনার দিকে বয়ে গেলে, তাকে অন্তঃপ্রবাহ বলে। যেমন-গয়ার ফল্গুধারা।


২৬)আমাজন নদের অন্তঃপ্রবাহের নাম কি?


Ans: হামজা।


২৭)পৃথিবীর বৃহত্তম নদী অববাহিকার নাম কি?


Ans: আমাজন অববাহিকা।


২৮)ভারতের বৃহত্তম নদী অববাহিকার নাম কি?


Ans: গঙ্গা নদীর অববাহিকা।


২৯) নদীর উৎস অঞ্চলের অববাহিকাকে কি বলে?


Ans: ধারণ অববাহিকা।


৩০) জলবিভাজিকা কাকে বলে?


Ans: যে উচ্চভূমি দুই বা ততোধিক নদী গোষ্ঠীকে পৃথক করে, তাকে জলবিভাজিকা বলে।


৩১) ভারতের কয়েকটি জলবিভাজিকার নাম লেখ?


Ans: হিমালয় পর্বত, পশ্চিমঘাট পর্বত, বিন্ধ্য পর্বত ইত্যাদি।


৩২) নদী উপত্যকা কাকে বলে?


Ans: উৎস থেকে মোহনা পর্যন্ত নদীর উভয় পাশের উচ্চভূমির মধ্যে সংকীর্ণ ও দীর্ঘ ভূমিকে নদী উপত্যকা বলে।


৩৩) নদীখাত কাকে বলে?


Ans: নদী উপত্যকার যে নির্দিষ্ট অংশ বা খাত বরাবর জল প্রবাহিত হয়, তাকে নদীখাত বলে।


৩৪) দুটি নদীর মধ্যবর্তী অঞ্চলকে কি বলা হয়?


Ans: দোয়াব।


৩৫) দুটি নদীর মিলনস্থলকে কি বলা হয়?


Ans: নদী সংগম।


৩৬) নদী কোন কোন প্রক্রিয়ায় ক্ষয় কাজ করে থাকে?


Ans: ১) জলপ্রবাহ ক্ষয়, ২) অবঘর্ষ ক্ষয়, ৩) ঘর্ষণ ক্ষয়, ৪) দ্রবণ ক্ষয় ও ৫) বুদবুদ ক্ষয়।


৩৭) উচ্চগতি বা পার্বত্য প্রবাহে নদীর প্রধান কাজ কি?


Ans: ক্ষয়কার্য।


৩৮) মধ্যগতি বা সমভূমি প্রবাহে নদীর প্রধান কাজ কি?


Ans: বহন কার্য।


৩৯) নিম্ন গতি বা বদ্বীপ প্রবাহে নদীর প্রধান কাজ কি?


Ans: সঞ্চয়কার্য বা অবক্ষেপণ।


৪০) নদী কোন কোন প্রক্রিয়ায় বহন কাজ করে থাকে?


Ans: ১)ভাসমান প্রক্রিয়া, ২) লম্ফদান প্রক্রিয়া, ৩) গড়ানে প্রক্রিয়া ও ৪) দ্রবণ প্রক্রিয়া।


৪১) নদীর গতিবেগ দ্বিগুণ হলে তার বহন ক্ষমতা কত গুণ বৃদ্ধি পায়?


Ans: 64 গুন।


৪২) নদীর গতিবেগ দ্বিগুণ হলে তার বহন ক্ষমতা 64 গুন বৃদ্ধি পাওয়ার সূত্রকে কি বলে?


Ans: ষষ্ঠ ঘাতের সূত্র।


৪৩) ষষ্ঠ ঘাতের সূত্র কে আবিষ্কার করেন?


Ans: W.Hopkins,1842 খ্রিস্টাব্দে।


৪৪) নদীর জলপ্রবাহ মাপার একককে কি বলে?


Ans: কিউসেক ও কিউমেক।


৪৫) কোন কোন বিষয়ের ওপর নদীর ক্ষয়কার্য নির্ভর করে?


Ans: ১)নদীতে জলের পরিমাণ, ২)জলপ্রবাহের গতিবেগ, ৩) শিলার প্রকৃতি, ৪) নদীবাহিত পদার্থের পরিমাণ ও আয়তন ইত্যাদি। 


৪৬) নদীর বহনক্ষমতা কোন কোন বিষয়ের উপর নির্ভর করে?


Ans: ১)নদীর ঢালের প্রকৃতি, ২) নদীর গতিবেগ ৩) নদীতে জলের পরিমাণ, ৪)নদীবাহিত পদার্থের পরিমাণ ও আয়তন ইত্যাদি।


৪৭) নদীর সঞ্চয় কার্য কোন কোন বিষয়ের উপর নির্ভর করে?


Ans: ১) নদীর ঢালের প্রকৃতি, ২) নদীতে জলের পরিমাণ, ৩) নদীর গতিবেগ, ৪) নদীতে বোঝার পরিমাণ ও আয়তন ইত্যাদি।


৪৮) উৎস থেকে মোহনা পর্যন্ত নদীর প্রবাহপথকে কয় ভাগে ভাগ করা হয় ও কি কি?


Ans: উৎস থেকে মোহনা পর্যন্ত নদীর প্রবাহপথকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়; যথা-১) উচ্চগতি বা পার্বত্য প্রবাহ, ২) মধ্যগতি বা সমভূমি প্রবাহ, ৩) নিম্নগতি বা ব-দ্বীপ প্রবাহ।


৪৯) আদর্শ নদী কাকে বলে?


Ans: যে নদীর উচ্চ, মধ্য ও নিম্ন-এই তিনটি গতিই সুস্পষ্ট ভাবে বোঝা যায়, তাকে আদর্শ নদী বলে।


৫০) কয়েকটি আদর্শ নদীর নাম লেখ।


Ans: গঙ্গা, সিন্ধু, ব্রহ্মপুত্র, মিসিসিপি-মিসৌরি, নীলনদ ইত্যাদি।


৫১) নদীর উচ্চগতিতে ক্ষয়কার্যের ফলে সৃষ্ট গভীর ও সংকীর্ণ ইংরেজি 'V' অক্ষরের ন্যায় ভূমিরূপ কে কি বলে?


Ans: গিরিখাত।


৫২) পৃথিবীর গভীরতম গিরিখাতের নাম কি?


Ans: নেপালের কালীগণ্ডকী নদীর কালীগণ্ডকী গিরিখাত বা অন্ধ গলচি।


৫৩) পৃথিবীর দীর্ঘতম গিরিখাতের নাম কি?


Ans: চীনের ইচাং গিরিখাত।


৫৪) এল- ক্যানন-দ্যা কলকা গিরিখাত কোথায় অবস্থিত?


Ans: পেরুর কলকা নদীতে।


৫৫) শুষ্ক অঞ্চলে নদীর ক্ষয় কার্যের ফলে সৃষ্ট অতি গভীর ও অতি সংকীর্ণ ইংরেজি 'I' অক্ষরের ন্যায় ভূমিরূপকে কী বলে।


Ans: ক্যানিয়ন।


৫৬) পৃথিবীর গভীরতম ক্যানিয়ন এর নাম কি?


Ans: তিব্বতের ইয়ারলুং সাংপো নদীর সাংপো ক্যানিয়ন।


৫৭) গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন ও ব্ল্যাক ক্যানিয়ন কোথায় অবস্থিত?


Ans: আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডো নদীতে।


৫৮) কী ধরনের অঞ্চলে অসংখ্য গিরিখাত সৃষ্টি হয়?


Ans: নবীন ভঙ্গিল পার্বত্য অঞ্চলে।


৫৯) নবীন ভঙ্গিল পর্বত গুলির উত্থানের আগে যে সমস্ত নদীর অস্তিত্ব ছিল, তাদের কি বলে?


Ans: পূর্ববর্তী নদী।


৬০) জলপ্রপাতের জল ধাপে ধাপে নেমে এলে তাকে কি বলে?


Ans: খরস্রোত বা রাপিডস।


৬১) অসংখ্য ছোট ছোট রাপিডস পাশাপাশি অবস্থান করলে তাকে কি বলে?


Ans: ক্যাসকেড।


৬২) জলপ্রপাতে প্রবল জলরাশি বাহিত হলে তাকে কি বলে?


Ans: ক্যাটারাক্ট।


৬৩)জলপ্রপাতের তলদেশে যে হাঁড়ির মতো বিশালাকার গর্ত সৃষ্টি হয়, তাকে কি বলে?


Ans: প্রপাত কূপ বা প্লাঞ্জপুল।


৬৪) পৃথিবীর উচ্চতম জলপ্রপাতের নাম কি?


Ans: ভেনেজুয়েলার গৌজা নদীর উপর অবস্থিত সাল্টো অ্যাঞ্জেল জলপ্রপাত।


৬৫) পৃথিবীর বৃহত্তম জলপ্রপাতের নাম কি?


Ans: ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার সীমানায় অবস্থিত ইগুয়াজু জলপ্রপাত।


৬৬) ভারতের উচ্চতম জলপ্রপাতের নাম কি?


Ans: বরাহী নদীর উপর অবস্থিত কুঞ্চিকল জলপ্রপাত।


৬৭) যোগ বা গেরসোপ্পা জলপ্রপাত কোন নদীর উপর অবস্থিত?


Ans: কর্নাটকের সরাবতী নদীতে।


৬৮)শিবসমুদ্রম জলপ্রপাত কোন নদীর উপর অবস্থিত?


Ans: কাবেরী।


৬৯) ভারতের নায়াগ্রা কোন জলপ্রপাতকে বলা হয়?


Ans: ছত্রিশগড়ের ইন্দ্রাবতী নদীর উপর অবস্থিত চিত্রকূট জলপ্রপাতকে।


৭০)কপিলধারা জলপ্রপাত কোন নদীর উপর অবস্থিত?


Ans: নর্মদা।


৭১) দুধসাগর জলপ্রপাত কোন নদীর উপর অবস্থিত?


Ans: গোয়ার মান্ডভী নদীর উপর।


৭২) ধোঁয়াধার জলপ্রপাত কোন নদীর উপর অবস্থিত?


Ans: নর্মদা নদীর উপর।


৭৩) নদীর তলদেশে অবঘর্ষ প্রক্রিয়ায় সৃষ্ট বর্তুলাকার গর্তগুলি কে কি বলে?


Ans: মন্থকূপ।


৭৪) অনেকগুলি মন্থকূপ একসঙ্গে গড়ে উঠলে তাকে কি বলে?


Ans: মন্থকূপ কলোনি।


৭৫) পর্বতের পাদদেশে নদীবাহিত নুড়ি, কাঁরর, বালি, পলি ইত্যাদি সঞ্চিত হয় যে হাত পাখার মতো ভূমিরূপ গঠিত হয়, তাকে কি বলে?


Ans: পলল ব্যজনী বা পলল পাখা।


৭৬) মুর্শিদাবাদের মতিঝিল কিসের উদাহরণ?


Ans: অশ্বক্ষুরাকৃতি হ্রদ।


৭৭)ভারতের তথা এশিয়ার বৃহত্তম নদী দ্বীপ এর নাম কি?


Ans: অসমের ব্রহ্মপুত্র নদীর উপর অবস্থিত মাজুলী দ্বীপ।


৭৮) পৃথিবীর বৃহত্তম নদী দ্বীপের নাম কি?


Ans: আমাজন নদীর মোহনায় অবস্থিত ইলহা-দ্য-মারাজো।


৭৯)প্লাবন ভূমির মধ্যে অবস্থিত ছোট ছোট জলাশয়গুলিকে কি বলে?


Ans: বিল।


৮০)প্লাবন ভূমির মধ্যে অবস্থিত বিশালাকৃতির অগভীর জলাশয়কে কি বলে?


Ans: হাওড়।


৮১)Crevasse Sply কী?


Ans: স্বাভাবিক বাঁধ ভেঙে জল প্লাবনভূমিতে ঢুকলে ওই স্থানে পলি সঞ্চিত হয়ে যে ভূমির সৃষ্টি হয়, তাকে Crevasse Sply বলে।


৮২) ফানেল আকৃতির চওড়া নদী মোহনাকে কি বলে?


Ans: খাঁড়ি।


৮৩) নদীর সঞ্চয় কার্যের ফলে সৃষ্ট মাত্রাহীন ব বা গ্রিক অক্ষর ডেল্টার ন্যায় ভূমিরূপকে কি বলে?


Ans: বদ্বীপ।


৮৪) পৃথিবীর বৃহত্তম ব-দ্বীপের নাম কি?


Ans: গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র বদ্বীপ।


৮৫) কোন নদীতে ধনুক আকৃতির বদ্বীপ দেখা যায়?


Ans: হোয়াংহো, পো, নীলনদ ইত্যাদি।


৮৬) কোন নদীতে পাখির পায়ের মতো বদ্বীপ দেখা যায়?


Ans: মিসিসিপি-মিসৌরি নদীতে।


৮৭) কোন নদীতে করাতের দাঁতের মতো/ তীক্ষ্ণাগ্র বদ্বীপ দেখা যায়?


Ans: ইতালির তাইবার নদী, স্পেনের এব্রো নদী।


৮৮) কোন নদীতে খাঁড়ীয় বদ্বীপ দেখা যায়?


Ans: জার্মানির রাইন ও ফ্রান্সের সীন নদীতে।


৮৯) পৃথিবীর বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ অরণ্যের নাম কি?


Ans: সুন্দরবন।


৯০) বিশ্ব উষ্ণায়নের ফলে সুন্দরবনের কোন কোন দ্বীপ জলের তলায় চলে যাচ্ছে?


Ans: লোহাচড়া, ঘোড়ামারা, নিউমূর, কাপাস গাড়ি, বেডফোর্ড ইত্যাদি।


৯১) লোহাচড়া দ্বীপ কোন নদীর মোহনায় অবস্থিত?


Ans: হুগলি নদীর মোহনায়।


৯২) নিউমুর দ্বীপ কোন নদীর মোহনায় অবস্থিত?


Ans: হাড়িয়াভাঙ্গা নদীর মোহনায়।


৯৩)UNESCO কবে সুন্দরবনকে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটের অন্তর্ভুক্ত করে?


Ans: 1987 খ্রিস্টাব্দে।


৯৪) ভারত সরকার কবে সুন্দরবনকে বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ এ ঘোষণা করেন?


Ans: 1989 খ্রিস্টাব্দে।


৯৫) ভারতের কোন নদীতে পাখির পায়ের মতো বদ্বীপ দেখা যায়?


Ans: কৃষ্ণা নদীতে।


৯৬) ভারতের কোন নদীতে করাতের দাঁতের মতো বা তীক্ষ্ণাগ্র বদ্বীপ দেখা যায়?


Ans: সুবর্ণরেখা নদীতে।


৯৭) ভারতের কোন নদীতে ধনুকাকৃতির বদ্বীপ দেখা যায়?


Ans: গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্রের ব-দ্বীপ।


৯৮) দশম ও জোনা জলপ্রপাত কোন নদীর উপর অবস্থিত?


Ans: সুবর্ণরেখা নদীর উপর।


৯৯) উত্তর আয়ারল্যান্ডের টিয়ার্স অফ দ্য গ্লেন কী?


Ans: কাসকেড।


১০০) মধ্য ও নিম্নগতিতে পার্শ্বক্ষয় ও সঞ্চয়ের মাধ্যমে নদীতে যে বাঁক সৃষ্টি হয়, তাকে কি বলে?


Ans: মিয়েন্ডার।

Post a Comment

0 Comments
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.