মাধ্যমিক ভৌতবিজ্ঞান পরিবেশের জন্য ভাবনা প্রশ্নোত্তর PDF: প্রতিবছর বিভিন্ন সরকারি চাকরির পরীক্ষায় Madhyamik Physical Science পরিবেশের জন্য ভাবনা প্রশ্নোত্তর PDF থেকে অনেক প্রশ্ন আসে। তাই আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি মাধ্যমিক ভৌতবিজ্ঞান পরিবেশের জন্য ভাবনা প্রশ্নোত্তর PDF.
নিচে মাধ্যমিক ভৌতবিজ্ঞান পরিবেশের জন্য ভাবনা প্রশ্নোত্তর PDF টি যত্নসহকারে পড়ুন ও জ্ঞানভাণ্ডার বৃদ্ধি করুন। মাধ্যমিক ভৌতবিজ্ঞান পরিবেশের জন্য ভাবনা প্রশ্নোত্তর PDF টি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে এই পোস্টটির নীচে যান এবং ডাউনলোড করুন।
মাধ্যমিক ভৌতবিজ্ঞান পরিবেশের জন্য ভাবনা প্রশ্নোত্তর - Madhyamik Physical Science
মাধ্যমিক ভৌতবিজ্ঞান পরিবেশের জন্য ভাবনা প্রশ্নোত্তর PDF
Dear Students, Gksolves.com চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতির সেরা ঠিকানা, আজ আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি মাধ্যমিক ভৌতবিজ্ঞান পরিবেশের জন্য ভাবনা প্রশ্নোত্তর PDF. প্রতিবছর বিভিন্ন সরকারি চাকরির যেমন Railway Group D | PSC Clerkship | WBCS | SSC CHSL | SSC CGL | SSC MTS | WBP Abgari Constable | WBP SI | WBP Constable | ICDS Supervisor | Railway Group D | RRB NTPC | PSC Miscellaneous | TET | Upper Primary | Group D ইত্যাদি পরীক্ষার মাধ্যমে নিয়োগ হয়ে থাকে। এই সমস্ত চাকরির পরীক্ষা ছাড়াও মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক সম্বন্ধে আপনার সাধারণ ধারণা থাকা দরকার, তাই আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি মাধ্যমিক ভৌতবিজ্ঞান পরিবেশের জন্য ভাবনা প্রশ্নোত্তর PDF যা আপনাদের পরীক্ষার প্রশ্নপত্র সম্পর্কে ধারণা গঠন করতে বিশেষ সাহায্য করবে।
Google News এ আমাদের ফলো করুন
মাধ্যমিক ভৌতবিজ্ঞান পরিবেশের জন্য ভাবনা প্রশ্নোত্তর - Madhyamik Physical Science
পরিবেশের জন্য ভাবনা
1. পরিবেশ কাকে বলে?
উঃ উদ্ভিদ ও প্রাণীজগৎ সুস্থ স্বাভাবিক ভাবে বেঁচে থাকার জন্য যে পারিপার্শ্বিক অবস্থার প্রয়োজন হয় তাকে পরিবেশ বলে।
অন্যভাবে বলা যায়- আমাদের চারপাশের মাটি, জল, জঙ্গল, মরুভুমি, সমুদ্র, পাহাড়-পর্বত সেখানকার আলো, বাতাস, অন্ধকার এবং আমাদের প্রতিবেশী পশু-পাখী, কীট পতঙ্গ, জীবজন্তু, জীবানু, উদ্ভিদ এবং মানুষ – এদের পারস্পরিক ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া নিয়ে আমাদের যে পরিবেষ্টনী বা মাধ্যম তাকে পরিবেশ বলে।
2. বায়ুমণ্ডল কাকে বলে?
উঃ ভুপৃষ্ঠ থেকে ক্রমশ ওপরের দিকে যে গ্যাসীয় আরবণ পৃথিবীকে বেষ্টন করে আছে তাকেই বলে বায়ুমণ্ডল।
3. বায়ুমণ্ডলের মূল উপাদাগুলি কী কী?
উঃ বায়ুমণ্ডলের মূল উপাদানগুলি হল-(i) গ্যাসীয় উপাদান (নাইট্রোজেন 78%, অক্সিজেন 21%, কার্বন ডাইঅক্সাইড, নিষ্ক্রিয় গ্যাস), (ii) জলীয় বাষ্প এবং (iii) ধূলিকণা।
4. উষ্ণতা ও উচ্চতার ভিত্তিতে বায়ুমণ্ডলকে কটি স্তরে ভাগ করা হয়, কী কী?
উঃ উচ্চতার সঙ্গে তাপমাত্রার পরিবর্তন অনুযায়ী বায়ুমণ্ডলকে পাঁচ ভাগে ভাগ করা হয়েছে, যথা- (i) ট্রপোস্ফিয়ার, (ii) স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার, (iii) মেসোস্ফিয়ার, (iv) থার্মোস্ফিয়ার, এবং (v) এক্সোস্ফিয়ার।
5. ট্রপোস্ফিয়ারের বিস্তৃতি কতদূর পর্যন্ত?
উঃ ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় 17 কিলোমিটার উচ্চতা পর্যন্ত।
6. ট্রপোস্ফিয়ারকে ক্ষুব্ধমণ্ডল বলা হয় কেন?
উঃ ট্রপোস্ফিয়ারে তাপমাত্রার পার্থক্য দেখা যায়। তাই এই অঞ্চলে বায়ুর পরিচলন স্রোত, অনুভূমিক বায়ুপ্রবাহ, ধূলিকণা, মেঘ, ঝড়বৃষ্টি ইত্যাদি দেখা যায়। তাই এই স্তরকে ক্ষুব্ধমণ্ডল বলে।
7. বায়ুমণ্ডলের কোন স্তর ভৃষ্ঠের উষ্ণতা ও জলচক্রকে নিয়ন্ত্রণ করে?
উঃ ট্রপোস্ফিয়ার।
8. ট্রপোপজ কাকে বলে?
উঃ ট্রপোস্ফিয়ারের উপরের অংশে সীমানা বরাবর যে অঞ্চলটি রয়েছে, তার নাম ট্রপোপজ। ট্রপোপজের উচ্চতা পৃথিবীর বিষুবরেখায় 15-16 কিলোমিটার এবং উত্তর ও দক্ষিণ মেরুতে 5-6 কিলোমিটার।
9. স্ট্যাটোস্ফিয়ার ভূপৃষ্ঠের কতদূর পর্যন্ত উচ্চতা পর্যন্ত বিস্তৃত?
উঃ স্ট্রাটোস্ফিয়ার ভূপৃষ্ঠের উপর 10-50 কিলোমিটার উচ্চতার মধ্যে বিস্তৃত।
10. স্ট্যাটোস্ফিয়ারকে শান্তমণ্ডল বলা হয় কেন?
উঃ স্ট্রাটোস্ফিয়ার অঞ্চলে উচ্চতা বৃদ্ধির সাথে সাথে তাপমাত্রার পরিবর্তন হয় না। ফলে এই অঞ্চলে বায়ুর পরিচলন স্রোত সৃষ্টি হয় না। এখানে জলীয় বাষ্প, মেঘ ইত্যাদি নেই। সেই জন্য স্ট্রাটোস্ফিয়ারের আর এক নাম ‘শান্তমণ্ডল’ বা ‘শান্তঅঞ্চল’।
11. স্ট্যাটোপজ কী?
উঃ স্ট্রাটোস্ফিয়ার অঞ্চলের উপরের সীমানা বরাবর যে অঞ্চল রয়েছে তার নাম স্ট্রাটোপজ, এখানে উষ্ণতা 0 ডিগ্রি C বা 32 ডিগ্রি F।
12. মেসোস্ফিয়ারের বিস্তৃতি কতদূর পর্যন্ত?
উঃ মেসোস্ফিয়ারের উচ্চতা ভূপৃষ্ঠ থেকে 50-80 কিলোমিটার পর্যন্ত।
13. মেসোপজ কী?
উঃ মেসোস্ফিয়ারের উপরের সীমানা বরাবর অঞ্চলকে মেসোপজ বলে।
14. বায়ুমণ্ডলে থার্মোস্ফিয়ারের বিস্তৃতি কতদূর থেকে কতদূর পর্যন্ত?
উঃ বায়ুমণ্ডলে থার্মোস্ফিয়ারের বিস্তৃতি 85-130 কিলোমিটার পর্যন্ত।
15. আয়নোস্ফিয়ার কী?
উঃ বায়ুমণ্ডলের মেসোস্ফিয়ারের উপরের অংশ থেকে থার্মোস্ফিয়ারের মধ্যে দিয়ে বিস্তৃত অঞ্চলে হাইড্রোজেন, হিলিয়াম প্রভৃতি গ্যাস আয়নিত অবস্থায় থাকে। এই স্তরটি বেতারতরঙ্গ প্রতিফলিত করতে পারে। এই স্তরে মেরুজ্যোতি দেখা যায়। এই অঞ্চলটিকে আয়নোস্ফিয়ার বলে।
16. বায়ুমণ্ডলের কোন স্তরে রেডিও তরঙ্গ বা বেতার তরঙ্গ প্রতিফলিত হয়?
উঃ আয়নোস্ফিয়ার-এ।
17. বায়ুমণ্ডলে এক্সোস্ফিয়ারের বিস্তৃতি কতদূর থেকে কতদূর পর্যন্ত?
উঃ ভূপৃষ্ঠের উপর 500-600 কিলোমিটার।
18. বায়ুমণ্ডলের কোন স্তরে হাইড্রোজেন ও হিলিয়াম থাকে?
উঃ আয়নোস্ফিয়ারে হাইড্রোজেন, হিলিয়াম প্রভৃতি গ্যাস আয়নিত অবস্থায় থাকে।
19. বায়ুমণ্ডলে শতকরা কত ভাগ নাইট্রোজেন থাকে?
উঃ 78.084 ভাগ।
20. বায়ুমণ্ডলে শতকরা কত ভাগ অক্সিজেন থাকে?
উঃ 20.946 ভাগ।
21. বায়ুমণ্ডলে প্রধান গ্যাসীয় উপাদানটির নাম কী?
উঃ নাইট্রোজেন।
22. গ্যাসীয় উপাদান ছাড়া বায়ুমণ্ডলের অপর একটি উল্লেখযোগ্য উপাদানের নাম কর।
উঃ ধূলিকণা।
23. রাসায়নিক গঠন অনুসারে বায়ুমণ্ডলকে কী কী ভাগে ভাগ করা যায়?
উঃ দুই ভাগে। হোমোস্ফিয়ার ও হেটেরোস্ফিয়ার।
24. ট্রপোস্ফিয়ারের ঊর্ধ্বসীমার নাম কী?
উঃ ট্রপোপজ।
25. বায়ুমণ্ডলের কোন স্তরের মধ্যে মেঘ, ঝড়-ঝঞ্ঝা ইত্যাদি সৃষ্টি হয়?
উঃ ট্রপোস্ফিয়ারে।
26. মেরু অঞ্চলে ট্রপোস্ফিয়ারের বিস্তৃতি কতদূর পর্যন্ত বিস্তৃত?
উঃ আট (8) কিমি।
27. ট্রপোস্ফিয়ারের ওপরে বায়ুর যে স্তর আছে তার নাম কী?
উঃ স্ট্রাটোস্ফিয়ার।
28. ওজোন গ্যাসের স্তর কোথায় দেখতে পাওয়া যায়?
উঃ স্ট্রাটোস্ফিয়ার-এ।
29. অলক মেঘ বা সিরাস (Cirrus) কী?
উঃ স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারে পালকের মত দেখতে এক ধরনের মেঘ দেখা যায়। একে অলক মেঘ বা সিরাস বলে।
30. স্ট্রাটোস্ফিয়ারের ওপরে বায়ুর যে স্তর আছে তার নাম কী?
উঃ মেসোস্ফিয়ার।
31. বায়ুমণ্ডলের কোন স্তুর সবচেয়ে শীতলতম?
উঃ মেসোস্ফিয়ার।
32. মেসোস্ফিয়ারের ওপরে বায়ুর যে স্তর আছে তার নাম কী?
উঃ থার্মোস্ফিয়ার।
33. বায়ুমণ্ডলের সর্বশেষ স্তরের নাম কী?
উঃ এক্সোস্ফিয়ার।
34. বায়ুমণ্ডল ভূ-পৃষ্ঠ থেকে ওপরের দিকে কতদূর পর্যন্ত বিস্তৃত?
উঃ ওপরের দিকে প্রায় 10,000 কিমি।
35. বায়ুমণ্ডলের কোন স্তরে কৃত্রিম উপগ্রহ ও মহাকাশ স্টেশন অবস্থান করে?
উঃ থার্মোস্ফিয়ার-এ।
36. বায়ুমণ্ডলের কোন স্তরে এসে উল্কাপিণ্ড জ্বলে উঠতে শুরু করে?
উঃ থার্মোস্ফিয়ার-এ।
37. বায়ুমণ্ডলের কোন স্তরে এসে উল্কাপিণ্ড ছাই-এ পরিণত হয়?
উঃ মেসোস্ফিয়ার-এ।
38. বায়ুমণ্ডলের কোন স্তুরে মেরুজ্যোতি দেখা যায়?
উঃ থার্মোস্ফিয়ার-এ।
39. অরোরা বেরিয়ালিস কী?
উঃ উত্তর মেরুতে তড়িতাহিত চৌম্বক অণুর বিক্ষেপণে যে মৃদু আলোক প্রভার সৃষ্টি হয়, তাকে সুমেরুপ্রভা বা অরোরা বেরিয়ালিস বলে।
40. অরোরা অস্ট্রালিস কী?
উঃ দক্ষিণ মেরুতে তড়িতাহিত চৌম্বক অণুর বিক্ষেপণে যে মৃদু আলোক প্রভার সৃষ্টি হয়, তাকে কুমেরুপ্রভা বা অরোরা অস্ট্রালিস বলে।
41. ভ্যান অ্যালেন বলয় কী?
উঃ এক্সোস্ফিয়ারের ওপর বায়ুমণ্ডল বেষ্টনকারী একটি চৌম্বকক্ষেত্র থাকে, একে ম্যাগনেটোস্ফিয়ার বলে। এই স্তরে পৃথিবীর চৌম্বকক্ষেত্রের দরুন আটকে পড়া মহাজাগতিক কণিকাগুলি (Cosmic particles) পৃথিবীর চৌম্বক বলরেখা বরাবর আটকে থাকে, একে ভ্যান অ্যালেন বলয় বলে।
42. পরিচলন কাকে বলে?
উঃ যে পদ্ধতিতে তাপ পরিবহন করার সময় মাধ্যমের অণুগুলি এক স্থান থেকে অন্য স্থানে স্থানান্তরিত হয় তাকে পরিচলন বলে।
তরল বা গ্যাসীয় (বায়ু) মাধ্যমে এই পদ্ধতিতে তাপ পরিবাহিত হয়।
43. পরিচলন স্রোত কাকে বলে?
উঃ ভূপৃষ্ঠের কোনো স্থানের বায়ু উত্তপ্ত হয়ে হালকা হয়ে গেলে তা উপরের দিকে উঠে যায়। ফলে ওই স্থানে নিম্নচাপের সৃষ্টি হয়। এই স্থান ভরাট করার জন্য আশেপাশের উচ্চচাপযুক্ত অঞ্চল থেকে শীতল ভারী বায়ু ওই স্থানের দিকে ছুটে আসে। ওই বায়ু আবার উত্তপ্ত হয়ে উপরে ওঠে। এর ফলে বাতাসে একটি উল্লম্ব স্রোতের সৃষ্টি হয়। একে পরিচলন স্রোত বলে।
44. বায়ুপ্রবাহ কাকে বলে?
উঃ উষ্ণতা ও চাপের তারতম্যের কারণে ভূ-পৃষ্ঠের ওপর অনুভূমিকভাবে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে বায়ুর চলাচলকে বায়ুপ্রবাহ বলে।
45. সমুদ্রবায়ু কাকে বলে?
উঃ দিনের বেলা সূর্যের তাপে জলভাগের তুলনায় স্থলভাগ বেশি উত্তপ্ত হয়। ফলে স্থলভাগের বায়ু হালকা হয়ে উপর দিকে উঠে যায়। সেজন্য সমুদ্রের দিক থেকে পরিচলন পদ্ধতিতে অপেক্ষাকৃত শীতল বায়ু স্থলভাগের দিকে প্রবাহিত হয়। একে সমদ্রবায়ু বলে।
46. স্থলবায়ু কাকে বলে?
উঃ সন্ধ্যার সময় স্থলভাগ ও জলভাগ উভয়েই তাপ হারিয়ে ক্রমশ শীতল হতে থাকে। কিন্তু জলের আপক্ষিক তাপ অনেক বেশি হওয়ায় স্থলভাগের তুলনায় জলভাগ ধীরে ধীরে শীতল হয়। কিন্তু স্থলভাগ দ্রুত শীতল হওয়ায় সমুদ্রভাগ উত্তপ্ত থাকে, তখন স্থলভাগ থেকে সমুদ্রের দিকে পরিচলন পদ্ধতিতে বায়ু প্রবাহিত হয়। একে স্থলবায়ু বলে।
47. সাইক্লোন চোখ কাকে বলে?
উঃ যে স্থানে নিম্নচাপ সৃষ্টি হয় তাকে সাইক্লোন চোখ বলে। এর ব্যাস প্রায় 20-30 কিমি পর্যন্ত হয় এবং এই অংশটি মেঘমুক্ত থাকে।
48. ওজোন স্তর কোন স্তরে অবস্থান করে?
উঃ স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার-এ।
49. ওজোন স্তরের ঘনত্ব পরিমাপ করা হয় কোন এককের সাহায্যে?
উঃ ডবসন এককে।
50. কে, কবে সর্বপ্রথম ওজোন স্তর লক্ষ করেন?
উঃ হেনরি বুইসন, 1913 খ্রিস্টাব্দে।
51. ওজোন স্তর কিভাবে সৃষ্টি হয়?
উঃ সূর্য থেকে আসা অতিবেগুনি রশ্মি অক্সিজেনের অণুকে (O2) ভেঙে পরমাণুতে (O) পরিণত করে। একটি অক্সিজেন অণুর সঙ্গে একটি অক্সিজেন পরমাণু যুক্ত হয়ে একটি ওজোন অণু (O3) তৈরি করে। অতিবেগুনি রশ্মি অস্থায়ী O3 অণুকে ভেঙে O2 অণু এবং O পরমাণু উৎপন্ন করে। এই O3 ↔️ O2 চক্রটি চলতে থাকে।
O2 + অতিবেগুনি রশ্মি → 2O, O2 + O → O3
52. ওজোন স্তর ধ্বংসের জন্য দায়ী প্রধান যৌগগুলি কী?
উঃ ক্লোরোফ্লুরোকার্বন (CFC), নাইট্রাস অক্সাইড (N2O), হ্যালোন, কার্বন টেট্রাক্লোরাইড, ট্রাইক্লোরোইথেন প্রভৃতি।
53. ওজোন স্তর ধ্বংসের কারণ আলোচনা কর।
উঃ বর্তমানে প্রচুর পরিমাণে উৎপাদিত ক্লোরোফ্লুরোকার্বুন (CFC), নাইট্রাস অক্সাইড (N2O), হ্যালোন, কার্বন টেট্রাক্লোরাইড, ট্রাইক্লোরোইথেন প্রভৃতির সংস্পর্শে ওজোন স্তর ধীরে ধীরে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। কারণ এই সমস্ত যৌগগুলি উপরে উঠে ওজোন গ্যাসের সঙ্গে বিক্রিয়া করে অক্সিজেন উৎপন্ন করে। এর ফলে কুমেরু ও সুমেরু অঞ্চলের ওপরের ওজোন স্তরে বড়ো আকারের গহ্বরের সৃষ্টি হয়েছে।
CFCl3 (CFC) + অতিবেগুনি রশ্মি → Cl + CFCl2, Cl + O3 →ClO + O2, ClO + O3 → Cl + 2O2,
উৎপন্ন ক্লোরিন পরমাণু (Cl) আবার O3-এর সঙ্গে বিক্রিয়া করে ওজোনের বিনাশ ক্রিয়া চালাতে থাকবে।
54. পরিবেশের উপর ওজোন স্তর ধ্বংসের প্রভাব উল্লেখ করো।
উঃ পৃথিবীকে ঘিরে থাকা ওজোন স্তর সূর্য থেকে আসা ক্ষতিকারক অতিবেগুনি রশ্মিকে শোষণ করে। এই স্তরের ক্ষতি হওয়ার ফলে বেশি পরিমাণে অতিবেগুনি রশ্মি পৃথিবীতে এসে পৌঁছাচ্ছে। এর ফলস্বরূপ-
(i) পৃথিবীতে উষ্ণতার বৃদ্ধি ঘটবে।
(ii) চামড়ার ক্যান্সার, সান-বার্ন, চোখে ছানি পড়া ইত্যাদি রোগের প্রকোপ বাড়বে।
(iii) উদ্ভিদের ক্ষতি হবে।
(iv) জলে থাকা জীব (যেমন- অ্যালগি, অ্যারকি, ব্যাকটেরিয়া) কমে যাবে।
55. গ্রিনহাউস এফেক্ট কী?
উঃ শীতের দেশে অত্যধিক ঠান্ডার কারণে গাছপালা নষ্ট হয়ে যায়। তাই একরকম কাচের ঘরের ভিতর গাছ রাখা হয়। সূর্য থেকে আগত ক্ষুদ্র তরঙ্গদৈর্ঘ্যবিশিষ্ট তাপীয় বিকিরণ গ্রিনহাউসের কাচ ভেদ করে ভিতরে ঢুকে যায় কিন্তু ঘরের গাছপালা এবং মেঝে থেকে নির্গত বড়ো তরঙ্গদৈর্ঘ্যযুক্ত ইনফ্রারেড বিকিরণ কাচ ভেদ করে বাইরে যেতে পারে না। ফলে গ্রিনহাউসের ভেতর গরম থাকে। একে গ্রিনহাউস এফেক্ট বলে।
56. গ্রিনহাউস গ্যাস কাকে বলে? গ্রিনহাউস গ্যাসগুলি কী কী?
উঃ বায়ুমণ্ডলে উপস্থিত যে সমস্ত গ্যাস ভূপৃষ্ঠ থেকে নির্গত দীর্ঘ তরঙ্গদৈর্ঘ্যবিশিষ্ট ইনফ্রারেড রশ্মি শোষণ করে বায়ুমণ্ডলকে উত্তপ্ত করে তাদের গ্রিনহাউস গ্যাস বলে।
কয়েকটি গ্রিনহাউস গ্যাস হল- কার্বন ডাইঅক্সাইড (CO2), নাইট্রাস অক্সাইড (N2O), মিথেন (CH4), ক্লোরোফ্লুরোকার্বন (CFC) প্রভৃতি।
57. গ্লোবাল ওয়ার্মিং বা বিশ্ব উষ্ণায়ন কী?
উঃ বায়ুমণ্ডলে উপস্থিত গ্রিনহাউস গ্যাসগুলি দ্বারা ভূপৃষ্ঠ থেকে নির্গত দীর্ঘ তরঙ্গদৈর্ঘ্যবিশিষ্ট ইনফ্রারেড রশ্মি শোষিত হয়ে বায়ুমণ্ডলেই থেকে যাওয়ার ফলে পৃথিবীর গড় উষ্ণতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। একে বিশ্ব উষ্ণায়ন বা গ্লোবাল ওয়ার্মিং বলে। বিশ্ব উষ্ণায়ন এর ফলে পৃথিবীর গড় উষ্ণতা প্রতি বছর প্রায় 0.05oC করে বৃদ্ধি পাচ্ছে।
58. প্রধান গ্রিনহাউস গ্যাস এর নাম কী?
উঃ কার্বন ডাইঅক্সাইড।
59. CFC, মিথেন, নাইট্রাস অক্সাইড প্রভৃতি গ্যাসের তাপশোষণ ক্ষমতা কার্বন ডাইঅক্সাইড-এর চেয়ে অনেক বেশি হওয়া সত্ত্বেও প্রধান গ্রিনহাউস গ্যাস কার্বন ডাইঅক্সাইড- কেন?
উঃ CFC, মিথেন, নাইট্রাস অক্সাইড প্রভৃতি গ্যাসের তাপশোষণ ক্ষমতা কার্বন ডাইঅক্সাইড-এর চেয়ে অনেক বেশি। কার্বন ডাইঅক্সাইডের তুলনায় CH4, N2O, CFC-এর গ্রিনহাউস এফেক্ট যথাক্রমে 21, 230 এবং 12 হাজার গুণ। কিন্তু বায়ুমণ্ডলে CO2-এর তুলনায় অন্যান্য গ্যাসের পরিমাণ খুবই কম। তাই তাদের তাদের দ্বারা পৃথিবীর উষ্ণতা বৃদ্ধিও কার্বন ডাইঅক্সাইডের তুলনায় অনেক কম। তাই বলা হয় প্রধান গ্রিনহাউস গ্যাস কার্বন ডাইঅক্সাইড।
60. গ্লোবাল ওয়ার্মিং পরিবেশের উপর কী কী প্রভাব বিস্তার করতে পারে?
উঃ ভবিষ্যতে পরিবেশের উপরে বিশ্ব উষ্ণায়ন এর সম্ভাব্য প্রভাব-
১) আবহাওয়ার অনেক পরিবর্তন ঘটবে। প্রবল বন্যা, খরা, ঝড়-ঝঞ্ঝা ইত্যাদি হবে।
২) মেরু অঞ্চলে প্রচুর পরিমাণে বরফ গলবে, ফলে সমুদ্রের জলতলের উচ্চতা বেড়ে উপকূলবর্তী এলাকাগুলিকে ডুবিয়ে দেবে।
৩) বিভিন্ন ধরনের জীবাণুঘটিত রোগের প্রাদুর্ভাব ঘটবে।
61. গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন হ্রাসে কী কী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে?
উঃ গ্রিনহাউস গ্যাস উৎপন্ন হওয়া কমাতে নিম্নলিখিত ব্যবস্থাগুলি নিতে হবে-
১) জীবাশ্ম জ্বালানি, যেমন- কয়লা, পেট্রোলিয়াম ইত্যাদির ব্যবহার কমিয়ে অপ্রচলিত শক্তি যেমন সৌরশক্তি, বায়ুশক্তি, জোয়ার-ভাটার শক্তিকে কাজে লাগাতে হবে।
২) বনভূমিকে রক্ষা করতে হবে, নতুন করে বনসৃজন করতে হবে এবং কাঠের বিকল্প পদার্থের ব্যবহারকে জনপ্রিয় করতে হবে।
৩) বিভিন্ন জৈব বর্জ্য পদার্থকে জৈবসারে রূপান্তরিত করে সেগুলি ব্যবহার করতে হবে।
৪) ক্লোরোফ্লোরো কার্বন বা CFC-এর উৎপাদন বন্ধ করতে হবে।
৫) জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে এবং বিশ্ব উষ্ণায়নের কুফল সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করতে হবে।
62. সূর্য থেকে আগত রশ্মি ভূপৃষ্ঠ দ্বারা শোষিত হয়ে কোন তরঙ্গ হিসাবে বিকিরিত হয়?
উঃ অবলোহিত তরঙ্গ বা Infrared তরঙ্গ রূপে।
63. জ্বালানি বলতে কী বোঝ?
উঃ যে সব পদার্থ বাতাস বা অক্সিজেনে পোড়ালে প্রচুর পরিমাণ তাপশক্তি উৎপন্ন হয়, তাদের জ্বালানি বলে। যেমন-কাঠ, কয়লা, পেট্রোল, এল.পি.জি. প্রভৃতি।
64. জীবাশ্ম জ্বালানি বলতে কী বোঝ?
উঃ কয়েক লক্ষ বছর আগে উদ্ভিদ ও প্রাণী মাটির নীচে চাপা পড়ে বিভিন্ন রাসায়নিক পরিবর্তনের ফলে যে শক্তির উৎসে পরিণত হয়, তাকে জীবাশ্ম জ্বালানি বলে। যেমুন-কয়লা, পেট্রোলিয়াম, প্রাকৃতিক গ্যাস।
65. তাপনমূল্য কাকে বলে?
উঃ এক গ্রাম পরিমাণ কোনো জ্বালানি অক্সিজেনে সম্পূর্ণ দহনের ফলে যে তাপ উৎপন্ন হয়, তাকে ওই জ্বালানির তাপন মূল্য বা ক্যালোরিফিক ভ্যালু বলে।
66. তাপন মূল্যের একক কী?
উঃ তাপন মূল্যের প্রচলিত একক হল কিলোজুল/গ্রাম।
67. প্রজ্বলন তাপমাত্রা কাকে বলে?
উঃ যে নূন্যতম নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় কোনও বস্তু পুড়তে শুরু করে তাকে সেই বস্তুর প্রজ্বলন তাপমাত্রা বা ইগনিশন টেম্পারেচার বলে।
68. স্থিতিশীল উন্নয়ন কাকে বলে?
উঃ স্থিতিশীল উন্নয়ন বলতে বোঝায় সেই উন্নয়ন যা বর্তমান প্রজন্মের মেটায়, ভবিষ্যৎ প্রজন্মের প্রয়োজন মেটানোর সামর্থ্যের সঙ্গে আপোস না করে। এর ফলে পৃথিবীর প্রাকৃতিক উৎসের সীমার মধ্যে, বর্তমান এবং ভবিষ্যতের পরিবেশগত, অর্থনৈতিক এবং সামাজিক উন্নতি ঘটবে।
69. অনবীকরণযোগ্য শক্তি কাকে বলে? কয়েকটি অনবীকরণযোগ্য শক্তির নাম লেখ।
উঃ যে সমস্ত শক্তির উৎসগুলিকে একবার ব্যবহার করে ফেললে তা আর পুনরায় শক্তি উৎপাদনের জন্য ব্যবহার করা যায় না তাদের অনবীকরণযোগ্য শক্তি বলে। যেমন-কয়লা, পেট্রোলিয়াম, প্রাকৃতিক গ্যাস, কাঠ ইত্যাদি।
70. নবীকরণ বা পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি কাকে বলে? কয়েকটি পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তির নাম লেখ।
উঃ যে সমস্ত শক্তির উৎসগুলিকে বারবার শক্তি উৎপাদন করার জন্য ব্যবহার করা যায় তাদের পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি বলে। যেমন-সৌরশক্তি, বায়ুশক্তি, জোয়ার-ভাটা শক্তি, বায়োগ্যাস প্রভৃতি।
71. বায়ুকলে কোন শক্তি কোন শক্তিতে রূপান্তরিত হয়?
উঃ যান্ত্রিক শক্তি তড়িৎশক্তিতে রূপান্তরিত হয়।
72. বায়োমাস কাকে বলে?
উঃ উদ্ভিদের মৃত অংশ এবং প্রাণীর বর্জ্য পদার্থকে বায়োমাস বলে। যেমন-কাঠ, গোবর কৃষিজ বর্জ্য প্রভৃতি।
73. বায়োমাস এনার্জি বা জীবভড় শক্তি কাকে বলে?
উঃ জৈব পদার্থ পুড়িয়ে তা থেকে যে শক্তি উৎপাদন করা হয়, তাকে বায়োমাস এনার্জি বা জীবভড় শক্তি বলে।
74. জৈব গ্যাস বা বায়োগ্যাস কাকে বলে? এর উপাদানগুলি কী কী?
উঃ গোবর, কৃষিজ বর্জ্য পদার্থ, পৌর আবর্জনা প্রভৃতি থেকে ব্যাকটেরিয়ার পচনের দ্বারা যে গ্যাস উৎপন্ন হয় তা বায়োগ্যাস নামে পরিচিত।
বায়োগ্যাসের প্রধান উপাদানগুলি হল মিথেন, কার্বন ডাইঅক্সাইড, হাইড্রোজেন ও হাইড্রোজেন সালফাইড।
75. বায়োগ্যাসের কয়েকটি ব্যবহার উল্লেখ করো।
উঃ বায়োগ্যাসের ব্যবহারগুলি হল-
১) বায়োগ্যাস জ্বালানি রূপে রান্নার কাজে ব্যবহার করা হয়।
২) আলো জ্বালানোর জন্য বায়োগ্যাস ব্যবহার করা হয়।
৩) বায়োগ্যাস ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়।
৪) জলসেচের জন্য পাম্পের ইঞ্জিন চালাতে জ্বালানি রূপে বায়োগ্যাস ব্যবহার করা হয়।
76. বায়ো ফুয়েল কী?
উঃ কাঠ, কৃষিজ বর্জ্য, গোবর প্রভৃতি জৈব পদার্থ জ্বালানি রূপে ব্যবহৃত হওয়ায় এদের বায়োফুয়েল বলে।
77. একটি জৈব গ্রিনহাউস গ্যাসের নাম করো।
উঃ মিথেন।
78. সৌরকোশ ব্যবহৃত হয় এমন কয়েকটি যন্ত্রের নাম লেখো।
উঃ কৃত্রিম উপগ্রহ, ঘড়ি, ক্যালকুলেটর, ট্রাফিক সিগন্যাল প্রভৃতি।
79. CFC কী? এর ক্ষতিকর প্রভাব উল্লেখ করো।
উঃ CFC হল একপ্রকার গ্যাস, এর পুরোনাম হল ক্লোরোফ্লোরো কার্বন।
CFC একটি গ্রিনহাউস গ্যাস, যা বিশ্ব উষ্ণায়ন এর জন্য দায়ী। এছাড়া এই গ্যাস বায়ুমণ্ডলের ওজোনস্তরে পৌঁছলে ওজোনস্তর ধ্বংস করে।
80. বিকল্প শক্তি ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা কী?
উঃ সৌরশক্তি, বায়ুশক্তি, জোয়ার-ভাটা শক্তি প্রভৃতি হল কয়েকটি বিকল্প শক্তির উৎস। বিকল্প শক্তিগুলি পরিবেশ দূষণ ঘটায় না। এছাড়া এই শক্তির উৎসগুলি শেষ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা নেই, শক্তি উৎপাদনের জন্য পুনরায় ব্যবহার করা যায়।
81. মেথানোজেন কী?
উঃ মেথানোজেন এক ধরণের অবায়ুজীবী এবং রাসায়নিক সংশ্লেষকারী ব্যাকটেরিয়া, যা স্বল্প অক্সিজেনযুক্ত পরিবেশে বিপাকীয় প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মিথেন উৎপন্ন করে।
82. কোলবেড মিথেনের প্রধান উৎস কী?
উঃ কয়লা খনি।
83. ফায়ার আইস বা মিথেন ক্ল্যাথরেট কী?
উঃ জলের অণুদের দ্বারা সৃষ্ট বরফের খাঁচার মত গঠনে আটকে থাকা মিথেন হল মিথেন হাইড্রেট বা মিথেন ক্ল্যাথরেট (4CH4, 23H2O)। একে ফায়ার আইস বলে। এটি জ্বালানির একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস। এর অপর নামগুলি হল হাইড্রোমিথেন, মিথেন আইস, গ্যাস হাইড্রেট, ন্যাচারাল গ্যাস হাইড্রেট ইত্যাদি।
Download মাধ্যমিক ভৌতবিজ্ঞান পরিবেশের জন্য ভাবনা প্রশ্নোত্তর PDF
File Details:-
File Format:-PDF
Quality:- High
File Size:- 5 Mb
File Location:- Google Drive
Click Here to Download
আরও পড়ুন:
❏ চলন ও গমন সংক্রান্ত প্রশ্নোত্তর
❏ গুরুত্বপূর্ণ জীববিদ্যা সংক্রান্ত শব্দ
❏ জীববিদ্যার ক্ষুদ্রতম ও বৃহত্তম
❏ ভিটামিনের নাম উৎস ও অভাবজনিত রোগ
❏ বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখার নাম ও পাঠ্য বিষয়
Others Important Link
Syllabus Link: Click Here
Questions Paper Link: Click Here
Admit Card Link: Click Here
Result Link: Click Here
Latest Job: Click Here
Age Calculator: Click Here
ঘোষণা: বিনামূল্যে আমাদের দেওয়া নোটস, সাজেশান, প্রশ্ন উত্তর ইত্যাদি স্টাডি ম্যাটেরিয়াল PDF এবং ভিডিও ক্লাস ভালো লাগলে, আমাদের এই পোস্টের লিংক আপনার বন্ধুদের ফেসবুক, WhatsApp এ শেয়ার করে তাদের পড়ার সুযোগ করে দিন।
Please do not share any spam link in the comment box