মাধ্যমিক ভৌতবিজ্ঞান রাসায়নিক গণনা প্রশ্নোত্তর - Madhyamik Physical Science

মাধ্যমিক ভৌতবিজ্ঞান রাসায়নিক গণনা প্রশ্নোত্তর PDF: প্রতিবছর বিভিন্ন সরকারি চাকরির পরীক্ষায় Madhyamik Physical Science রাসায়নিক গণনা প্রশ্নোত্তর PDF থেকে অনেক প্রশ্ন আসে। তাই আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি মাধ্যমিক ভৌতবিজ্ঞান রাসায়নিক গণনা প্রশ্নোত্তর PDF

মাধ্যমিক ভৌতবিজ্ঞান রাসায়নিক গণনা প্রশ্নোত্তর - Madhyamik Physical Science

নিচে মাধ্যমিক ভৌতবিজ্ঞান রাসায়নিক গণনা প্রশ্নোত্তর PDF টি যত্নসহকারে পড়ুন ও জ্ঞানভাণ্ডার বৃদ্ধি করুন। মাধ্যমিক ভৌতবিজ্ঞান রাসায়নিক গণনা প্রশ্নোত্তর PDF টি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে এই পোস্টটির নীচে যান এবং ডাউনলোড করুন।


মাধ্যমিক ভৌতবিজ্ঞান রাসায়নিক গণনা প্রশ্নোত্তর - Madhyamik Physical Science


মাধ্যমিক ভৌতবিজ্ঞান রাসায়নিক গণনা প্রশ্নোত্তর PDF

Dear Students, Gksolves.com চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতির সেরা ঠিকানা, আজ আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি মাধ্যমিক ভৌতবিজ্ঞান রাসায়নিক গণনা প্রশ্নোত্তর PDF. প্রতিবছর বিভিন্ন সরকারি চাকরির যেমন Railway Group D | PSC Clerkship | WBCS | SSC CHSL | SSC CGL | SSC MTS | WBP Abgari Constable | WBP SI | WBP Constable | ICDS Supervisor | Railway Group D | RRB NTPC | PSC Miscellaneous | TET  | Upper Primary  | Group D ইত্যাদি পরীক্ষার মাধ্যমে নিয়োগ হয়ে থাকে। এই সমস্ত চাকরির পরীক্ষা ছাড়াও মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক সম্বন্ধে আপনার সাধারণ ধারণা থাকা দরকার, তাই আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি মাধ্যমিক ভৌতবিজ্ঞান রাসায়নিক গণনা প্রশ্নোত্তর PDF যা আপনাদের পরীক্ষার প্রশ্নপত্র সম্পর্কে ধারণা গঠন করতে বিশেষ সাহায্য করবে। 



Google News এ আমাদের ফলো করুন


Gksolves Google News


মাধ্যমিক ভৌতবিজ্ঞান রাসায়নিক গণনা প্রশ্নোত্তর - Madhyamik Physical Science


রাসায়নিক গণনা


1. রাসায়নিক বিক্রিয়া কাকে বলে?

উঃ যে প্রক্রিয়ায় একটি পদার্থ বিশ্লিষ্ট হয়ে সম্পূর্ণ পৃথক ধর্মযুক্ত একাধিক পদার্থ উৎপন্ন হয় বা একাধিক পদার্থ যুক্ত হয়ে সম্পূর্ণ পৃথক ধর্মযুক্ত এক বা একাধিক পদার্থ উৎপন্ন হয়, তাকে রাসায়নিক বিক্রিয়া বলা হয়।


2. রাসায়নিক সমীকরণ কাকে বলে?

উঃ কোনো রাসায়নিক বিক্রিয়ায় বিকারক ও বিক্রিয়াজাত পদার্থের অন্তর্গত পরমাণুগুলির মধ্যে সমতা বজায় রেখে চিহ্ন ও সংকেতের সাহায্যে রাসায়নিক বিক্রিয়াটিকে সংক্ষেপে প্রকাশ করার পদ্ধতিকে রাসায়নিক সমীকরণ বলা হয়।

যেমন-কার্বনকে অক্সিজেনে পোড়ালে কার্বন ডাইঅক্সাইড উৎপন্ন হয়। এটি একটি রাসায়নিক বিক্রিয়া। এর সমীকরণ-: C + O2 = CO2


3. বিক্রিয়ক (Reactant) কাকে বলে?

উঃ কোনো রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণকারী পদার্থ সমূহকে বিক্রিয়ক বলা হয়।


4. বিক্রিয়াজাত পদার্থ (Product) কাকে বলে?

উঃ কোনো রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে উৎপন্ন পদার্থ সমূহকে বলা হয় বিক্রিয়াজাত পদার্থ।


5. ভরের সংরক্ষণ সূত্রটি লেখো।

উঃ যে কোনো রাসায়নিক বিক্রিয়ায় উৎপন্ন পদার্থসমূহের মোট ভর বিক্রিয়ক পদার্থসমূহের মোট ভরের সমান হয়। বিক্রিয়ার ফলে মোট ভরের কোনো পরিবর্তন হয় না।


6. ঘনত্ব কাকে বলে?

উঃ একক আয়তনের বস্তুর ভরকে বলে ঘনত্ব।


7. পদার্থের ভর, ঘনত্ব ও আয়তনের মধ্যে সম্পর্কটি লেখো।

উঃ ঘনত্ব (d) = ভর (m)/আয়তন (V)

বা, ভর = আয়তন × ঘনত্ব


8. গ্যাসীয় পদার্থের আণবিক ওজন বা আণবিক ভর কাকে বলে?

উঃ প্রমাণ চাপ ও উষ্ণতায় 22.4 লিটার আয়তনের কোনো গ্যাসীয় পদার্থের ওজন যত গ্রাম হয়, ওজনের সেই সংখ্যাকে পদার্থের আণবিক গুরুত্ব বা আণবিক ওজন বা আণবিক ভর বলে।

যেমন- NTP-তে 22.4 লিটার O2 এর ওজন 32 গ্রাম। সুতরাং, O2 এর আণবিক গুরুত্ব = 32 গ্রাম।


9. গ্যাসের প্রমাণ ঘনত্ব (Density) কী?

উঃ NTP-তে 1 লিটার গ্যাসের গ্রামে প্রকাশিত ওজনকে গ্যাসটির প্রমাণ ঘনত্ব বলে।

যেমন-অক্সিজেনের প্রমাণ ঘনত্ব 1.43 গ্রাম/লিটার। অর্থাৎ NTP-তে 1 লিটার গ্যাসীয় অক্সিজেনের ওজন বা ভর = 1.43 গ্রাম।


10. গ্যাসের বাষ্পঘনত্ব (Vapour density) বা আপেক্ষিক ঘনত্ব কাকে বলে?

উঃ একই উষ্ণতায় ও চাপে কোনো গ্যাসের ওজন, সম আয়তন হাইড্রোজেন গ্যাসের ওজনের চেয়ে যতগুণ ভারী, সেই সংখ্যাকেই ঐ গ্যাসের বাষ্প ঘনত্ব বলে।


11. শক্তি ও ভরের পারস্পরিক রূপান্তর সম্পর্কিত আইনস্টাইনের সমীকরণটি লেখ।

উঃ E = শক্তি, m = ভর (গ্রামে প্রকাশিত) ও c = শূন্য মাধ্যমে আলোর বেগ হলে- E = mc2


12. গ্যাসের বাষ্পঘনত্ব (D) ও আণবিক ভরের (M) সূত্রটি লেখ।

উঃ আণবিক ভর = 2 × বাষ্পঘনত্ব বা M = 2D


13. গ্যাসের প্রমাণ ঘনত্ব ও বাষ্পঘনত্বের মধ্যে সম্পর্কটি লেখো।

উঃ প্রমাণ চাপ ও উষ্ণতায়,

গ্যাসের আপেক্ষিক ঘনত্ব বা বাষ্পঘনত্ব × H2 গ্যাসের ঘনত্ব = গ্যাসের প্রমাণ ঘনত্ব 

বা, বাষ্পঘনত্ব × 0.089 = গ্যাসের প্রমাণ ঘনত্ব।


14. গ্রাম আণবিক আয়তন বা মোলার আয়তন বলতে কী বোঝ?

উঃ কোনো নির্দিষ্ট চাপ ও উষ্ণতায় এক গ্রাম অণু পরিমাণ যে কোনো গ্যাসের (মৌলিক বা যৌগিক) আয়তনকে গ্রাম আণবিক আয়তন বা মোলার আয়তন বলে।


15. মোল-এর সঙ্গে পদার্থের অণু-পরমাণুর সংখ্যা ও আয়তনের সম্পর্কগুলি লেখো।

উঃ প্রমাণ চাপ ও উষ্ণতায় মৌলিক বা যৌগিক সব গ্যাসের 1 মোল-এর আয়তন = 22.4 লিটার।

  • এক মোল পরমাণু বলতে 6.022 × 1023 সংখ্যক পরমাণু বোঝায়।
  • এক মোল অণু বলতে 6.022 × 1023 সংখ্যক অণু বোঝায়।
  • এক মোল ইলেকট্রন বলতে 6.022 × 1023 সংখ্যক ইলেকট্রন বোঝায়।
  • প্রমাণ চাপ ও উষ্ণতায় 22.4 লিটার পরিমাণ যে কোনো গ্যাসে 6.022 × 1023 সংখ্যক অণু থাকে।


16. মোমবাতি জ্বালালে তা পুড়ে নিঃশেষ হয়ে যায়-এখানে কি ভরের সংরক্ষণ সূত্র মান্য হয়?

উঃ হ্যাঁ, এখানে ভরের সংরক্ষণ সূত্র মান্য হয়। মোমবাতি জ্বালালে তা পুড়ে নিঃশেষ হয়ে যায়-আপাতদৃষ্টিতে এটি দেখে মনে হতে পারে যে এখানে ভরের সংরক্ষণ সূত্র লঙ্ঘিত হয়। কারণ মোমবাতি জ্বালালে তা বাতাসের অক্সিজেনের সঙ্গে বিক্রিয়া করে কার্বন ডাই অক্সাইড ও জলীয় বাষ্প উৎপন্ন করে, যা বাতাসে মিশে যায়। কিন্তু আমরা যদি একটি বদ্ধপাত্রে মোমবাতি জ্বালাই তাহলে দেখা যাবে যে মোমবাতি জ্বালার আগে ও পরে পাত্রের ওজন একই আছে। কারণ এক্ষেত্রে উৎপন্ন পদার্থগুলি বাতাসে মিশে যেতে পারে না।


17. সালফার পোড়ালে তা জ্বলতে জ্বলতে বাতাসে বিলীন হয়ে যায়-এখানে কি ভরের সংরক্ষণ সূত্র লঙ্ঘিত হয়?

উঃ সালফার বাতাসে পোড়ালে বাতাসের অক্সিজেনের সঙ্গে বিক্রিয়া করে সালফার ডাই অক্সাইড উৎপন্ন হয়। এক্ষেত্রে সালফার এবং সালফার যে পরিমাণ অক্সিজেনের সঙ্গে বিক্রিয়া করে তার মোট ভর পরিমাপ করলে দেখা যাবে যা তা উৎপন্ন সালফার ডাই অক্সাইডের মোট ভরের সঙ্গে সমান। তাই এখানে ভরের সংরক্ষণ সূত্র লঙ্ঘিত হয় না।


18. খোলা জায়গায় কর্পূর রেখে দিলে তা উবে যায়-এখানে ভরের সংরক্ষণ সূত্র লঙ্ঘিত হয় কি?

উঃ কর্পূর খোলা জায়গায় রেখে দিলে তা বাষ্পে পরিণত হয় এবং বাতাসে মিশে যায়। কর্পুর উদ্বায়ী বলে ভৌত পরিবর্তনের ফলে বাষ্পে পরিণত হয়। এখানে কর্পূর কঠিন অবস্থা থেকে সম পরিমাণ গ্যাসীয় কর্পূরে পরিবর্তিত হয়। ভরের সংরক্ষণ সূত্রের কোনো ব্যাঘাত হয় না।


19. লোহায় মরচে পড়া থেকে ভরের সংরক্ষণ সূত্রটি ব্যাখ্যা করো।

উঃ লোহার সঙ্গে অক্সিজেন এবং জলীয় বাষ্প যুক্ত হয়ে সোদক ফেরিক অক্সাইড গঠন করে-যা থেকে মনে হতে পারে যে ভরের বৃদ্ধি ঘটেছে। কিন্তু হিসাব করলে দেখা যায় যে লোহার সঙ্গে যুক্ত অক্সিজেন এবং জলীয় বাষ্পের মোট ওজন, উৎপন্ন মরিচার ওজনের সমান হয়। অর্থাৎ বিক্রিয়ার আগে ও পরে মোট ভর একই থাকে।


20. ম্যাগনেসিয়াম ফিতে জ্বালালে কিছু ছাই পড়ে থাকে? এতে ভরের সংরক্ষণ রক্ষা হল কি?

উঃ ম্যাগনেসিয়াম ফিতেকে বাতাসে জ্বালালে বায়ুর উক্সিজেন এবং নাইট্রোজেনের সঙ্গে উত্তপ্ত ম্যাগনেসিয়াম বিক্রিয়া করে MgO এবং MgN3 উৎপন্ন করে-যা ছাই হিসাবে পড়ে থাকে। কিন্তু বিক্রিয়ার অংশগ্রহণকারী সমস্ত বিক্রিয়কগুলির মোট ওজন পরিমাপ করলে দেখা যায় তা উৎপন্ন বিক্রিয়াজাত পদার্থগুলির মোট ভরের সমান। তাই এখানে ভরের সংরক্ষণ সূত্র লঙ্ঘিত হয় না।


Download মাধ্যমিক ভৌতবিজ্ঞান রাসায়নিক গণনা প্রশ্নোত্তর PDF


File Details:-

File Name:- মাধ্যমিক ভৌতবিজ্ঞান রাসায়নিক গণনা প্রশ্নোত্তর [www.gksolves.com]
File Format:-PDF
Quality:- High
File Size:-  5 Mb
File Location:- Google Drive

Click Here to Download


আরও পড়ুন:

❏ উদ্ভিদ কলাতন্ত্র - Plant tissue in Bengali

❏ জীবন বিজ্ঞান বই Pdf

❏ 1000+ সাধারণ বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর Pdf

❏ উদ্ভিদ ও প্রাণীর বিজ্ঞানসম্মত নাম বা বৈজ্ঞানিক নাম

❏ জীবন বিজ্ঞান Oneliner Book Pdf

❏ জীবন বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর Pdf

❏ Endocrine Glands - অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি Pdf

❏ সাধারণ বিজ্ঞান জিকে প্রশ্নোত্তর




Others Important Link

Syllabus Link: Click Here

Questions Paper Link: Click Here

Admit Card Link: Click Here

Result Link: Click Here

Latest Job: Click Here

Age Calculator: Click Here


ঘোষণা: বিনামূল্যে আমাদের দেওয়া নোটস, সাজেশান, প্রশ্ন উত্তর ইত্যাদি স্টাডি ম্যাটেরিয়াল PDF এবং ভিডিও ক্লাস ভালো লাগলে, আমাদের এই পোস্টের লিংক আপনার বন্ধুদের ফেসবুকWhatsApp এ শেয়ার করে তাদের পড়ার সুযোগ করে দিন।

Post a Comment

0 Comments
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.