মাধ্যমিক ভূগোল পৃথিবীর গতি প্রশ্ন উত্তর PDF - Madhyamik Geography Earth's Motion Questions Answers

মাধ্যমিক ভূগোল পৃথিবীর গতি প্রশ্ন উত্তর PDF: প্রতিবছর বিভিন্ন সরকারি চাকরির পরীক্ষায় মাধ্যমিক ভূগোল পৃথিবীর গতি প্রশ্ন উত্তর PDF থেকে অনেক প্রশ্ন আসে। তাই আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি দশম শ্রেণির ভূগোল বই PDF

মাধ্যমিক ভূগোল পৃথিবীর গতি প্রশ্ন উত্তর PDF - Madhyamik Geography Earth's Motion Questions Answers

নিচে মাধ্যমিক ভূগোল পৃথিবীর গতি প্রশ্ন উত্তর PDF টি যত্নসহকারে পড়ুন ও জ্ঞানভাণ্ডার বৃদ্ধি করুন। মাধ্যমিক ভূগোল পৃথিবীর গতি প্রশ্ন উত্তর PDF টি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে এই পোস্টটির নীচে যান এবং ডাউনলোড করুন।


মাধ্যমিক ভূগোল পৃথিবীর গতি প্রশ্ন উত্তর PDF - Madhyamik Geography Earth's Motion Questions Answers


মাধ্যমিক ভূগোল পৃথিবীর গতি প্রশ্ন উত্তর PDF

Dear Students, Gksolves.com চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতির সেরা ঠিকানা, আজ আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি মাধ্যমিক ভূগোল পৃথিবীর গতি প্রশ্ন উত্তর PDF. প্রতিবছর বিভিন্ন সরকারি চাকরির যেমন Railway Group D | PSC Clerkship | WBCS | SSC CHSL | SSC CGL | SSC MTS | WBP Abgari Constable | WBP SI | WBP Constable | ICDS Supervisor | Railway Group D | RRB NTPC | PSC Miscellaneous | TET  | Upper Primary  | Group D ইত্যাদি পরীক্ষার মাধ্যমে নিয়োগ হয়ে থাকে। এই সমস্ত চাকরির পরীক্ষা ছাড়াও মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক সম্বন্ধে আপনার সাধারণ ধারণা থাকা দরকার, তাই আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি মাধ্যমিক ভূগোল পৃথিবীর গতি প্রশ্ন উত্তর PDF যা আপনাদের পরীক্ষার প্রশ্নপত্র সম্পর্কে ধারণা গঠন করতে বিশেষ সাহায্য করবে। 



Google News এ আমাদের ফলো করুন


Gksolves Google News


মাধ্যমিক ভূগোল পৃথিবীর গতি প্রশ্ন উত্তর PDF - Madhyamik Geography Earth's Motion Questions Answers


1. পৃথিবীর কটি গতি এবং কী কী?

উঃ দুটি গতি। আহ্নিক গতি ও বার্ষিক গতি।


2. কে প্রথম প্রমাণ করেন যে, পৃথিবী সূর্যের চারিদিকে ঘুরছে?

উঃ কোপারনিকাস।


3. আহ্নিক গতি কাকে বলে?

উঃ সূর্যকে সামনে রেখে পৃথিবী নিজের অক্ষ বা মেরুরেখার চারিদিকে পশ্চিম থেকে পূর্বে অবিরাম ঘুরে চলেছে। নিজের অক্ষকেন্দ্রিক পৃথিবীর এই ধরণের ঘূর্ণনকে বলে আবর্তন গতি।


4. বার্ষিক গতি কাকে বলে?

উঃ পৃথিবী নিজের মেরুদণ্ডের চারিদিকে অবিরাম আবর্তন করতে করতে একটি নির্দিষ্ট উপবৃত্তাকার পথ ধরে অনবরত সূর্যকে প্রদক্ষিণ বা পরিক্রমা করে। সূর্যকেন্দ্রিক এই ধরণের গতিকে পৃথিবীর পরিক্রমণ গতি বলে।


5. সৌরদিন ও নাক্ষত্রদিন কাকে বলে?

উঃ পৃথিবীর একবার সম্পূর্ণভাবে আবর্তন করতে সময় লাগে সূর্যের হিসাবে ২৪ ঘণ্টা, কিন্তু নক্ষত্রের হিসাবে ২৩ ঘণ্টা ৫৬ মিনিট ২৪ সেকেণ্ড। এজন্য ২৪ ঘণ্টাতে একটি সৌরদিন এবং এর থেকে ৩ মিনিট ৩৬ সেকেণ্ড কম সময়ে একটি নাক্ষত্রদিন ধরা হয়।


6. আবর্তন বা আহ্নিক গতির ফলে পৃথিবীতে কী কী পরিবর্তন হয়?

উঃ দিন-রাত্রি হয়, সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত হয়, সময় নির্ধারণ করা যায়, নিয়ত বায়ুপ্রবাহের ও সমুদ্রস্রোতের গতিবিক্ষেপ হয়, জোয়ার ভাঁটা হয়, উদ্ভিদ ও প্রাণীজগৎ সৃষ্টি হয়েছে।


7. ফেরেলের সূত্র কী?

উঃ পৃথিবীর আবর্তনের জন্য ভূ-পৃষ্ঠের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট যে-কোন গতিশীল পদার্থের উত্তর গোলার্ধে ডানদিকে এবং দক্ষিণ গোলার্ধে বামদিকে গতিবিক্ষেপ হয় বা বেঁকে যায়। এই সূত্রটি আবিষ্কার করেন বিজ্ঞানী ফেরেল। তাই ফেরেলের নাম অনুসারে সুত্রটিকে ফেরেলের সূত্র বলা হয়।


8. বার্ষিক গতির ফলে ভু-পৃষ্ঠে কী কী পরিবর্তন হয়?

উঃ বছর বা সময়কাল নির্ধারণ করা যায়, দিন-রাত্রির দৈর্ঘ্যের হ্রাস-বৃদ্ধি হয়, ঋতু পরিবর্তন হয়।


9. মেরুজ্যোতি বা মেরুপ্রভা কী?

উঃ মেরু অঞ্চলে যখন একটানা ৬ মাস রাত্রি থাকে তখন ওখাঙ্কার রাতের আকাশে মাঝে মাঝে রামধনুর মত এক অপূর্ব সুন্দর আলোর জ্যোতি দেখা যায়। একেই মেরুজ্যোতি বা মেরুপ্রভা বলে।


10. পৃথিবীর আহ্নিক ও বার্ষিক গতির মধ্যে পার্থক্যগুলি উল্লেখ কর।

উঃ ১। আহ্নিক গতিতে পৃথিবী নিজের অক্ষের চারদিকে ঘোরে।

বার্ষিক গতিতে পৃথিবী সূর্যের চারদিকে পরিক্রমণ করে।

২। একবার আবর্তন করতে পৃথিবীর সময় লাগে প্রায় ২৪ ঘণ্টা।

আর একবার সম্পূর্ণ পরিক্রমণে সময় লাগে প্রায় ৩৬৫ দিন ৬ ঘণ্টা।

৩। আবর্তন গতির জন্য ভূ-পৃষ্ঠে দিন-রাত্রি হয়।

আর পরিক্রমণ গতির ফলে পৃথিবীতে ঋতুপরিবর্তন ঘটে।

৪। আবর্তন গতির জন্য ভূ-পৃষ্ঠের ওপর যেকোন চলমান বস্তুর গতিবিক্ষেপ ঘটে।

আর পরিক্রমণ গতির জন্য ভূ-পৃষ্ঠে দিন-রাত্রির দৈর্ঘ্যের হ্রাস-বৃদ্ধি হয়।


11. পৃথিবীর মেরুদণ্ড বা অক্ষরেখা কাকে বলে?

উঃ পৃথিবীর উত্তর মেরু বা সুমেরু এবং দক্ষিণ মেরু বা কুমেরু যে কাল্পনিক রেখার সাহায্যে যুক্ত করা হয়, তাকে অক্ষরেখা বা মেরুদণ্ড বলে।


12. পৃথিবীর কোন গতির জন্য ভূ-পৃষ্ঠে দিন-রাত্রি হয়?

উঃ আহ্নিক গতির জন্য।


13. আবর্তনের সময় পৃথিবী কোন দিক থেকে কোন দিকে ঘোরে?

উঃ পশ্চিম থেকে পূর্বদিকে।


14. পৃথিবীর কক্ষ বা কক্ষপথ কাকে বলে?

উঃ যে নির্দিষ্ট উপবৃত্তাকার পথ ধরে পৃথিবী সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে, সেই পথটিকে বলে পৃথিবীর কক্ষ বা কক্ষপথ।


15. আবর্তন গতির অপর নাম কী?

উঃ আহ্নিক গতি।


16. পৃথিবীর পরিক্রমণ গতির অপর নাম কী?

উঃ বার্ষিক গতি।


17. ‘অহ্ন’ কথাটির অর্থ কী?

উঃ দিন।


18. নিজের মেরুদণ্ডের চারিদিকে সম্পূর্ণ আবর্তন করতে পৃথিবীর কত সময় লাগে?

উঃ ২৩ ঘণ্টা ৫৬ মিনিট ২৪ সেকেণ্ড অর্থাৎ ২৪ ঘণ্টা।


19. নিরক্ষরেখায় পৃথিবীর গতিবেগ কত?

উঃ ১৬৩০ কিমি।


20. ৬০ ডিগ্রী উত্তর ও দক্ষিণ অক্ষাংশে পৃথিবীর গতিবেগ কত?

উঃ ৯৯০ কিমি (ঘণ্টায়)।


21. কোথায় পৃথিবীর গতিবেগ সবচেয়ে বেশি?

উঃ নিরক্ষরেখায়।


22. সূর্য পৃথিবীর তুলনায় কত গুণ বড়ো?

উঃ ১৩ লক্ষ গুণ বড়ো।


23. ছায়াবৃত্ত কী?

উঃ ভূপৃষ্ঠের আলোকিত অর্ধাংশ এবং অন্ধকার অর্ধাংশের সীমারেখাকে বলে ছায়াবৃত্ত।


24. সূর্যের চারিদিকে পৃথিবীর একবার ঘুরে আসতে কত সময় লাগে?

উঃ ৩৬৫ দিন ৫ ঘণ্টা ৪৮ মিনিট ৪৬ সেকেণ্ড।


25. সৌরবছর কাকে বলে?

উঃ সূর্যের চারিদিকে একবার ঘুরে আসতে সময় লাগে ৩৬৫ দিন ৫ ঘণ্টা ৪৮ মিনিট ৪৬ সেকেণ্ড। এই সময়কালকে বলে সৌরবছর।


26. কক্ষপথের আকৃতি কেমন?

উঃ উপবৃত্তাকার।


27. কক্ষপথের পরিধি কত?

উঃ ৯৬ কিমি।


28. অপসূর অবস্থান কী?

উঃ ৪ ঠা জুলাই সূর্য থেকে পৃথিবীর দুরত্ব বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি থাকে প্রায় ১৫ কোটি ২০ লক্ষ কিমি। কক্ষপথের এই অবস্থানের নাম পৃথিবীর অপসূর অবস্থান।


29. অনুসূর অবস্থান কী?

উঃ ৩রা জানুয়ারি সুর্য থেকে পৃথিবীর দুরত্ব বছরের মধ্যে সবচেয়ে কম থাকে প্রায় ১৪ কোটি ৭০ লক্ষ কিমি। কক্ষপথের এই অবস্থানের নাম পৃথিবীর অনুসূর অবস্থান।


30. সূর্যকে পরিক্রমণ করার সময় পৃথিবী নিজের কক্ষতলের সঙ্গে কত ডিগ্রি কোণে হেলে থাকে?

উঃ ৬৬.৫ (সাড়ে ৬৬) ডিগ্রী কোণে হেলে থাকে।


31. মহাবিষুব ও জলবিষুব কী?

উঃ ২১ শে মার্চ ও ২৩ শে সেপ্টেম্বর সুর্য ঠিক পূর্বদিকে ওঠে এবং ঠিক পশ্চিমদিকে অস্ত যায়। বছরে মাত্র এই দুটি দিন পৃথিবীর সর্বত্র দিন-রাত্রির দৈর্ঘ্য সমান হয়। ২১ শে মার্চ দিনটিকে উত্তর গোলার্ধে মহাবিষুব বলে। আর ২৩ শে সেপ্টেম্বর দিনটিকে বলে জলবিষুব।


32. উত্তরগোলার্ধে কোন দিনটি কর্কটসংক্রান্তি?

উঃ ২১ শে জুন।


33. উত্তরগোলার্ধে কোন দিনটি মকরসংক্রান্তি?

উঃ ২২ শে ডিসেম্বর।


34. নিশীথ সূর্যের দেশ কাকে বলে?

উঃ নরওয়ের হ্যামারফেস্ট বন্দরকে।


35. নিরক্ষরেখা কাকে বলে?

উঃ সুমেরু বিন্দু ও কুমেরু বিন্দু থেকে সমান দূরে পৃথিবীর ঠিক মাঝখানে যে কাল্পনিক বৃত্তাকার রেখাটি পৃথিবীকে পূর্ব-পশ্চিমে বেষ্টন করে আছে, তাকে নিরক্ষরেখা বলে।


36. নিরক্ষরেখার মান কত?

উঃ ০ (শূন্য) ডিগ্রী।


37. কাকে কেন মহাবৃত্ত বলা হয়?

উঃ নিরক্ষরেখার কেন্দ্র এবং পৃথিবীর কেন্দ্র একই বিন্দু, ফলে রেখাটির কোণের মান শূন্য (০) ডিগ্রী। এজন্য রেখাটির নাম নিরক্ষরেখা। নিরক্ষরেখা পৃথিবীকে উত্তর ও দক্ষিণ এই দুটি সমান গোলার্ধে ভাগ করে। এজন্য একমাত্র নিরক্ষরেখাকে মহাবৃত্ত বলে।


38. অক্ষাংশ কাকে বলে?

উঃ ভূ-পৃষ্ঠের কোনো জায়গা থেকে পৃথিবীর কেন্দ্র পর্যন্ত একটি সোজা রেখা বা ব্যাসার্ধ টানলে ঐ রেখা নিরক্ষীয় তলের সঙ্গে যে কোণ তৈরি করে সেই কোণই হল সেই জায়গার অক্ষাংশ।


39. কলকাতার অক্ষাংশ কত?

উঃ ২২ ডিগ্রী ৩০ মিনিট উত্তর।


40. অক্ষরেখা কাকে বলে?

উঃ নিরক্ষরেখার উভয়দিকে ভূ-পৃষ্ঠকে পূর্ব-পশ্চিমে বেষ্টন করে থাকা সম-অক্ষাংশযুক্ত কাল্পনিক রেখাগুলিকে বলে অক্ষরেখা বা সমাক্ষরেখা।


41. প্রতিটি অক্ষরেখার কোণের সমষ্টি কত?

উঃ ৩৬০ ডিগ্রী।


42. কর্কটক্রান্তি রেখা কী?

উঃ নিরক্ষরেখার উত্তরে ২৩ (সাড়ে ২৩) ডিগ্রী কৌণিক দুরত্বে অঙ্কিত কাল্পনিক বৃত্তাকার রেখাটিকে বলে কর্কটক্রান্তি রেখা বলে।


43. মকরক্রান্তি রেখা কী?

উঃ নিরক্ষরেখার দক্ষিণে ২৩.৫ (সাড়ে ২৩) ডিগ্রী কৌণিক দূরত্বে অঙ্কিত বৃত্তাকার কাল্পনিক রেখাটির নাম মরকক্রান্তি রেখা।


44. সুমেরু বৃত্ত কী?

উঃ নিরক্ষরেখার উত্তরে ৬৬.৫ (সাড়ে ৬৬) ডিগ্রী কৌণিক দূরত্ব অঙ্কিত কাল্পনিক বৃত্তাকার রেখাটির নাম সুমেরুবৃত্ত।


45. কুমেরু বৃত্ত কী?

উঃ নিরক্ষরেখার দক্ষিণ ৬৬.৫ (সাড়ে ৬৬) ডিগ্রী কৌণিক দূরত্ব অঙ্কিত কাল্পনিক বৃত্তাকার রেখাটির নাম সুমেরুবৃত্ত।


46. মূল মধ্যরেখা কোন শহরের উপর দিয়ে টানা হয়েছে?

উঃ গ্রীনিচ শহরের রয়াল অবসার্ভেটরী-র উপর দিয়ে।


47. মূলমধ্যরেখার মান কত?

উঃ শূন্য (০) ডিগ্রী।


48. দ্রাঘিমা বা দ্রাঘিমাংশ কাকে বলে?

উঃ মূল মধ্যরেখা থেকে পূর্বদিকে বা পশ্চিমদিকে অবস্থিত কোন স্থানের কৌণিক দূরত্বকে সেই স্থানের দ্রাঘিমা বা দ্রাঘিমাংশ বলে।


49. দ্রাঘিমারেখা কাকে বলে?

উঃ সুমেরু বিন্দু থেকে কুমেরু বিন্দু পর্যন্ত ভু-পৃষ্ঠের ওপর উত্তর-দক্ষিণে বিস্তৃত অর্ধ-বৃত্তাকার কাল্পনিক রেখাগুলিকে দ্রাঘিমারেখা বলে।


50. দ্রাঘিমারেখাকে দেশান্তর রেখা বলা হয় কেন?

উঃ দ্রাঘিমারেখার সাহায্যে পূর্বে বা পশ্চিমে কোন দেশের অবস্থান নির্ণয় করা হয় বলে দ্রাঘিমারেখাকে দেশান্তর রেখাও বলে।


51. প্রত্যেকটি দ্রাঘিমার কোণের সমষ্টি কত?

উঃ ১৮০ ডিগ্রী।


52. কলকাতার দ্রাঘিমা কত?

উঃ ৮৮ ডিগ্রী ৩০ মিনিট পূর্ব।


53. ১ ডিগ্রী দ্রাঘিমার পার্থক্যে সময়ের পার্থক্য কত হয়?

উঃ ৪ মিনিট।


54. গ্রীনিচের দ্রাঘিমা কত?

উঃ শূন্য (০) ডিগ্রী।


55. ভারতের প্রামাণ্য দ্রাঘিমা কত?

উঃ ৮২ ডিগ্রী ৩০ মিনিট।


56. আন্তর্জাতিক তারিখরেখার মান কত?

উঃ ১৮০ ডিগ্রী।


57. নিরক্ষরেখায় ১ ডিগ্রী অন্তর দুটি দ্রাঘিমারেখার রৈখিক ব্যবধান কত?

উঃ ১১৩·৩ কিমি।


58. মেরুপ্রদেশের কাছাকাছি স্থানসমূহের অক্ষাংশকে কী বলে?

উঃ উচ্চ অক্ষাংশ।


59. প্রতিটি অক্ষরেখার কোণের সমষ্টি কত?

উঃ ৩৬০ ডিগ্রী।


60. মূল মধ্যরেখার দ্রাঘিমার মান কত?

উঃ শূন্য (০) ডিগ্রী।


61. গ্রীনিচ শহরের ওপর দিয়ে বিস্তৃত দ্রাঘিমারেখার নাম কী?

উঃ মূল মধ্যরেখা।


62. অক্ষরেখার আর এক নাম কী?

উঃ সমাক্ষরেখা।


63. সর্বোচ্চ দ্রাঘিমা ও সর্বোচ্চ অক্ষাংশ কত?

উঃ সর্বোচ্চ দ্রাঘিমা ১৮০ ডিগ্রী এবং সর্বোচ্চ অক্ষাংশ ৯০ ডিগ্রী।


64. কোন রেখাগুলি পৃথিবীকে পূর্ব-পশ্চিমে বেস্টন করে আছে?

উঃ অক্ষরেখাগুলি।


65. শূন্য (০) ডিগ্রী দ্রাঘিমারেখাটির নাম কী?

উঃ মূল মধ্যরেখা।


66. কোন জায়গার স্থানীয় সময়কে ভারতের প্রমাণ সময় ধরা হয়?

উঃ এলাহাবাদের।


67. কলকাতা ও এলাহাবাদের স্থানীয় সময়ের পার্থক্য কত?

উঃ ২৪ মিনিট।


68. কোন স্থানের অক্ষাংশ ৩০ ডিগ্রী দক্ষিণ হলে ঐ স্থানের প্রতিপাদ স্থানের অক্ষাংশ কত?

উঃ ৩০ ডিগ্রী উত্তর অক্ষাংশ।


69. ক্রনোমিটার কী?

উঃ বিশেষ ধরণের ঘড়ি। এই ঘড়ির মাধ্যমে গ্রীনিচের সময় জানা যায়।


70. কলকাতার প্রতিপাদ স্থানের দ্রাঘিমা কত?

উঃ ৯১ ডিগ্রী ৩০ মিনিট পশ্চিম ।


71. কোন সমাক্ষরেখাকে মহাবৃত্ত বলে?

উঃ নিরক্ষরেখাকে।


72. কোন স্থান ও তার প্রতিপাদ স্থানের মধ্যে সময়ের পার্থক্য কত?

উঃ ১২ ঘণ্টা।


73. উত্তর গোলার্ধের কোন স্থানে ধ্রুবতারার উন্নতি ৯০ ডিগ্রী ?

উঃ উত্তর গোলার্ধের সুমেরুতে।


74. কর্কটক্রান্তি রেখা ও সুমেরুবৃত্তের অক্ষাংশ কত?

উঃ কর্কটক্রান্তি রেখার অক্ষাংশ ২৩.৫ ডিগ্রী (সাড়ে ২৩ ডিগ্রী) উত্তর এবং সুমেরু বৃত্তের অক্ষাংশ ৬৬.৫ ডিগ্রী (সাড়ে ৬৬ ডিগ্রী) উত্তর।


75. ভারতের প্রমাণ সময় নির্ণয়ের জন্য কোন দ্রাঘিমা নির্ধারিত হয়েছে?

উঃ ৮২ ডিগ্রী ৩০ মিনিট পূর্ব।


76. আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা কাকে বলে?

উঃ আন্তর্জাতিক তারিখরেখা হল এমন একটি কাল্পনিক রেখা, যে রেখাটি মোটামুটিভাবে ১৮০ ডিগ্রী দ্রাঘিমারেখা অনুসরণ করে সুমেরু থেকে কুমেরু পর্যন্ত বিস্তৃত এবং যে রেখাটিকে সাধারণভাবে পৃথিবীর বার ও তারিখের শুরু ও শেষ হিসাবে ধরা হয়।


77. গ্রীনিচ সময় যন্ত্রের নাম কী?

উঃ ক্রনোমিটার।


78. কোন প্রণালীর মধ্যে দিয়ে আন্তর্জাতিক তারিখরেখা কল্পনা করা হয়েছে?

উঃ বেরিং প্রণালীর মধ্যে দিয়ে।


Download মাধ্যমিক ভূগোল পৃথিবীর গতি প্রশ্ন উত্তর PDF


File Details:-

File Name:- মাধ্যমিক ভূগোল পৃথিবীর গতি প্রশ্ন উত্তর [www.gksolves.com]
File Format:-PDF
Quality:- High
File Size:-  5 Mb
File Location:- Google Drive

Click Here to Download


আরও পড়ুন:




Others Important Link

Syllabus Link: Click Here

Questions Paper Link: Click Here

Admit Card Link: Click Here

Result Link: Click Here

Latest Job: Click Here

Age Calculator: Click Here


ঘোষণা: বিনামূল্যে আমাদের দেওয়া নোটস, সাজেশান, প্রশ্ন উত্তর ইত্যাদি স্টাডি ম্যাটেরিয়াল PDF এবং ভিডিও ক্লাস ভালো লাগলে, আমাদের এই পোস্টের লিংক আপনার বন্ধুদের ফেসবুকWhatsApp এ শেয়ার করে তাদের পড়ার সুযোগ করে দিন।

Post a Comment

0 Comments
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.