গুপ্ত সাম্রাজ্য প্রশ্নোত্তর PDF: প্রতিবছর বিভিন্ন সরকারি চাকরির পরীক্ষায় Gupta Empire Question Answer PDF থেকে অনেক প্রশ্ন আসে। তাই আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি গুপ্ত সাম্রাজ্য প্রশ্নোত্তর PDF.
নিচে গুপ্ত সাম্রাজ্য প্রশ্নোত্তর PDF টি যত্নসহকারে পড়ুন ও জ্ঞানভাণ্ডার বৃদ্ধি করুন। গুপ্ত সাম্রাজ্য প্রশ্নোত্তর PDF টি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে এই পোস্টটির নীচে যান এবং ডাউনলোড করুন।
গুপ্ত সাম্রাজ্য প্রশ্নোত্তর - Gupta Empire Question Answer
গুপ্ত সাম্রাজ্য প্রশ্নোত্তর PDF
Dear Students, Gksolves.com চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতির সেরা ঠিকানা, আজ আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি গুপ্ত সাম্রাজ্য প্রশ্নোত্তর PDF. প্রতিবছর বিভিন্ন সরকারি চাকরির যেমন Railway Group D | PSC Clerkship | WBCS | SSC CHSL | SSC CGL | SSC MTS | WBP Abgari Constable | WBP SI | WBP Constable | ICDS Supervisor | Railway Group D | RRB NTPC | PSC Miscellaneous | TET | Upper Primary | Group D ইত্যাদি পরীক্ষার মাধ্যমে নিয়োগ হয়ে থাকে। এই সমস্ত চাকরির পরীক্ষা ছাড়াও মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক সম্বন্ধে আপনার সাধারণ ধারণা থাকা দরকার, তাই আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি গুপ্ত সাম্রাজ্য প্রশ্নোত্তর PDF যা আপনাদের পরীক্ষার প্রশ্নপত্র সম্পর্কে ধারণা গঠন করতে বিশেষ সাহায্য করবে।
Google News এ আমাদের ফলো করুন
গুপ্ত সাম্রাজ্য প্রশ্নোত্তর - Gupta Empire Question Answer
গুপ্ত সাম্রাজ্য - Gupta Empire
গুপ্ত সাম্রাজ্যের উপর সংক্ষিপ্ত নোট - Short Notes on Gupta Empire
- গুপ্তদের উৎপত্তি ও তাদের আদি বাসস্থান সম্পর্কে নিশ্চিত ভাবে কিছু বলা যায় না।
- গুপ্ত বংশের প্রথম যে তিনজন রাজার নাম পাওয়া যায় তাঁরা হলেন মহারাজা শ্রীগুপ্ত, মহারাজা ঘটোৎকচগুপ্ত ও মহারাজাধিরাজ প্রথম চন্দ্রগুপ্ত।
- প্রথম চন্দ্রগুপ্ত এর আমল থেকেই প্রকৃতপক্ষে গুপ্ত বংশের গৌরবের সূচনা হয় এবং তিনিই ছিলেন গুপ্ত রাজবংশের প্রকৃত স্থাপয়িতা।
- সম্ভবত ৩২০ খ্রিস্টাব্দে তিনি মগধের সিংহাসনে আরোহণ করেন এবং এই সময় থেকেই তিনি গুপ্তব্দ নামে একটি নতুন অব্দের প্রচলন করেন।
- বৈশালির লিচ্ছবি বংশীয় রাজকন্যা কুমারদেবী কে বিবাহ করে প্রথম চন্দ্রগুপ্ত তাঁর শক্তি ও প্রতিপত্তি বৃদ্ধি করেন।
- ৩৩৫ খ্রিস্টাব্দে তাঁর মৃত্যু হয়। মৃত্যুর পূর্বে তিনি পুত্র সমুদ্রগুপ্তকে নিজ উত্তরাধিকারী মনোনীত করেন।
- কেবলমাত্র গুপ্ত বংশের ইতিহাসেই নয়, অসামান্য প্রতিভার অধিকারী সমুদ্রগুপ্ত সমগ্র প্রাচীন ভারতীয় ইতিহাসে এক গৌরবোজ্জ্বল স্থান দখল করে আছেন।
- বিভিন্ন শিলালিপিতে তাকে লিচ্ছবি দৌহিত্র বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
- তাঁর রাজত্বকালের উপাদান হিসেবে তাঁর সভাকবি হরিষেণ রচিত “এলাহাবাদ প্রশস্তি” ও মধ্যপ্রদেশ-এ প্রাপ্ত “এরাণ লিপি” অতি মূল্যবান।
- তবে তাঁর সিংহাসন আরোহণ নির্বিঘ্নে হয়নি। প্রথম চন্দ্রগুপ্ত কর্তৃক তাঁর মনোনয়নের ফলে ভ্রাতাদের মধ্যে বিক্ষোভের সৃষ্টি হয়।
- ডক্টর স্মিথ এর মতে কচ নামে সমুদ্রগুপ্তের কোনো ভ্রাতা হয়তো অল্পদিনের জন্য সিংহাসনে বসেছিলেন এবং সমুদ্রগুপ্ত তাকে হত্যা করে সিংহাসন দখল করেন।
- সিংহাসনে আরোহণ করেই সমূদ্রগুপ্ত দিগ্বিজ়য়ীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। হরিষেণ তাঁকে “শতযুদ্ধের নায়ক” বলে অভিহিত করেছেন।
- ডক্টর হেমচন্দ্র রায়চৌধুরী বলেন যে, সমুদ্রগুপ্ত নিজেকে “একরাট” হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করতে চেয়েছিলেন।
- এলাহাবাদ প্রশস্তি থেকে জানা যায় যে,তিনি আর্যাবর্তের নয়জন রাজাকে পরাজিত করে তাঁদের রাজ্যগুলি গুপ্ত সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত করেন। এরপর তিনি দাক্ষিণাত্য অভিযানে অগ্রসর হন। তিনি সেখানকার বারোজন রাজাকে পরাজিত করেন।
- কিন্তু তিনি তাঁর রাজনৈতিক দূরদর্শিতার দ্বারা উপলব্ধি করেছিলেন যে মগধ থেকে সুদূর দাক্ষিণাত্যের উপর নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখা সম্ভব নয়। এইজন্য তিনি সেখানে “গ্রহণ পরিমোক্ষ” নীতি নেন।
- সমুদ্রগুপ্তে’র শক্তিবৃদ্ধি তে আতঙ্কিত হয়ে সমতট, কামরূপ প্রভৃতি পাঁচটি সীমান্তবর্তী রাজ্য ও মদ্রক, আভির, কাক প্রভৃতি উপজাতিদের দ্বারা শাসিত নয়টি গণরাজ্য বিনা যুদ্ধে তাঁর আনুগত্য মেনে নেয়।
- সিংহল-রাজ মেঘবর্ণ তাঁর অনুমতি ক্রমে বোধগয়ায় একটি বৌধমঠ স্থাপন করেন।
- দিগ্বিজ়য়ের শেষে সমুদ্রগুপ্ত অশ্বমেধ যজ্ঞের অনুষ্ঠান করেন।
- তিনি “পরক্রমাঙ্ক ” , “সর্ব- রাজোছেত্তা “, “অপ্রতিরথ” প্রভৃতি উপাধি ধারণ করেন।ঐতিহাসিক স্মিথ সমুদ্রগুপ্তকে “ভারতীয় নেপোলিয়ন” বলে আখ্যায়িত করেছেন।
- কেবলমাত্র যোদ্ধা বা সুশাসক হিসাবেই নয়, শিক্ষা সংস্কৃতির পৃষ্টপোষক হিসাবেও তিনি স্মরণীয় হয়ে আছেন। সংস্কৃত পণ্ডিত হরিষেণ তাঁর সভাকবি ছিলেন এবং বৌদ্ধ পণ্ডিত বসুবন্ধু তাঁর পৃষ্ঠপোষকতা অর্জন করেন। ব্রাহ্মন্য ধর্মের পৃষ্ঠপোষক হলেও তিনি পরধর্মমত সহিষ্ণু ছিলেন।
- সমুুদ্রগুপ্ত ৩৩৫ থেকে ৩৮০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত রাজত্ব করেন ।
- এরপর সিংহাসনে বসেন তাঁর পুত্র দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত। এরাণ শিলালিপিতে এর উল্লেখ আছে।
- সমকালীন বিভিন্ন শক্তিশালী রাজবংশের সঙ্গে বৈবাহিক সূত্রে আবদ্ধ হয়ে তিনি নিজ শক্তি ও প্রতিপত্তি যথেষ্ট বৃদ্ধি করেন।
- তিনি ব্রাহ্মণ্য ধর্মের অনুরাগী ছিলেন।
- শক শক্তির উচ্ছেদ সাধন করে দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত “শকারি” বা শকদের শত্রু উপাধি ধারণ করেন ।
- দিল্লির কুতুব মিনারের কাছে মেহেরৌলি গ্রামে একটি লৌহ স্তম্ভে উৎকীর্ণ তারিখ-বিহীন লিপি থেকে জানা যায় যে, চন্দ্র নামে জনৈক রাজা বঙ্গের নৃপতিদের পরাজিত করে বাহ্লিক দেশ জয় করেন।
- ডক্টর রমেশ চন্দ্র মজুমদার, রাধাকুমুদ মুখোপাধ্যায়, দীনেশ চন্দ্র সরকার প্রমুখ ঐতিহাসিকরা মনে করেন “চন্দ্র” ও দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত একই ব্যাক্তি।
- তিনি একজন নিষ্ঠাবান বৈষ্ণব ছিলেন এবং তাঁর উপাধি ছিল” পরম ভাগবত”।
- তাঁর সেনাপতি আম্রকর্দব বৌদ্ধ ছিলেন এবং মন্ত্রী বীরসেন ছিলেন শৈব।
- নবরত্ন বা নয়জন পণ্ডিত তাঁর রাজসভা অলংকৃত করতেন। তাঁরা হলেন কালিদাস, ধনন্তরি, ক্ষপণক, শঙ্কু, বেতালভট্ট, ঘটকপর, অমর সিং, বরাহমিহির ও বররুচি।
- তিনি “বিক্রম সম্বৎ” বলে একটি সম্বৎ বা অব্দ প্রবর্তন করেন। বিক্রম সম্বৎ ৫৮ খ্রিস্ট পূর্বাব্দে প্রবর্তিত হয় ।
- দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত –এর মৃত্যুর পর তাঁর প্রধান মহিষী ধ্রুবাদেবীর গর্ভজাত পুত্র প্রথম কুমারগুপ্ত ৪১৫ খ্রিস্টাব্দে সিংহাসনে বসেন এবং ৪৫৫ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত দীর্ঘ চল্লিশ বছর পর্যন্ত রাজত্ব করেন।
- তাঁর দীর্ঘ রাজত্বকাল ছিল শান্তি ও সমৃদ্ধির যুগ।
- তাঁর রাজত্বকালের শেষ দিকে নর্মদা উপত্যকার পুষ্যমিত্র নামে এক দুর্ধর্ষ উপজাতি গুপ্ত সাম্রাজ্যের উপর আক্রমণ চালায়। তাদের নেতা ছিলেন নরেন্দ্র সেন।
- যুবরাজ স্কন্দগুপ্ত তাদের প্রতিহত করে গুপ্ত সাম্রাজ্যকে আশু ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা করেন। এই স্কন্দগুপ্ত পিতার মৃত্যুর পর “বিক্রমাদিত্য” উপাধি ধারণ করে সিংহাসনে বসেন।
- তাঁর রাজত্বকালে মধ্য এশিয়া থেকে আগত নিষ্ঠুর ও দুর্ধর্ষ হুন দের একটি শাখা গুপ্ত সাম্রাজ্যের নিরাপত্তা চরমভাবে বিঘ্নিত করে।
- স্কন্দগুপ্ত তাদের বিরুদ্ধে অগ্রসর হন এবং শেষ পর্যন্ত তাদের এমন ভাবে পরাজিত করেন যে পরবর্তী পঞ্চাশ বছরের মধ্যে তারা আর গুপ্ত সাম্রাজ্য আক্রমণে সাহস পায়নি।
- এই সাফল্যের জন্য ডক্টর রমেশচন্দ্র মজুমদার স্কন্দগুপ্তকে “ভারতের রক্ষাকারী” বলে অভিহিত করেছেন।
- বৈষ্ণবধর্মাবলম্বী হলেও তিনি ছিলেন পরধর্মমতসহিষ্ণু।
- নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয় —এর প্রতিষ্ঠার সাথে তিনি যুক্ত ছিলেন।
- চিন সম্রাটের কাছে দূত পাঠিয়ে তিনি মৈত্রী স্থাপন করেন।
- কৃষির উন্নতির জন্য তিনি জলসেচের দিকে সতর্ক দৃষ্টি দেন। তাঁর আমলে সুদর্শন হ্রদের বাঁধটি পুনর্নির্মিত হয়।
- ৪৬৭ খ্রিস্টাব্দে তাঁর মৃত্যু হয়।
- স্কন্দগুপ্তের মৃত্যুর পর গুপ্ত সাম্রাজ্যের পতন শুরু হয়। তাঁর পুত্র পুরুগুপ্ত, নরসিংহ গুপ্ত প্রমুখ রাজত্ব করেন।
- এই বংশের শেষ শক্তিশালী রাজা ছিলেন বুধগুপ্ত। তাঁর মৃত্যুর পর গুপ্তদের পতন শুরু হয়। তোরমান ও মিহিরকুলের নেতৃত্বে হূন আক্রমণ এই পতনকে আরও ত্বরান্বিত করে।
গুপ্ত সাম্রাজ্যের সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন-উত্তর - Short Question-Answer on Gupta Empire
Q. গুপ্তবংশের কে প্রতিষ্ঠা করেন ?
উঃ শ্রীগুপ্ত গুপ্ত বংশের প্রতিষ্ঠা করেন।
Q. এলাহাবাদ প্রশস্তির রচয়িতা কে ? কার সম্বন্ধে রচনা করা হয়েছে ?
উঃ এলাহাবাদ প্রশস্তির রচয়িতা হরিষেণ। সমুদ্রগুপ্তের রাজ্যজয় প্রশস্তি রচনা করা হয়েছে।
Q. সমুদ্রগুপ্তকে ‘লিচ্ছবায়’ বলা হয় কেন ?
উঃ সমুদ্রগুপ্তের মাতা ছিলেন লিচ্ছবী রাজকন্যা। এই কারণে সমুদ্রগুপ্তকে ‘লিচ্ছবায়’ বলা হয়।
Q. ভারতের নেপােলিয়ান কাকে বলা হয় ?
উঃ সমুদ্রগুপ্তকে ভারতের নেপােলিয়ন বলা হয়।
Q. পরাক্রমাঙ্ক উপাধি কে গ্রহণ করেন ?
উঃ সমুদ্রগুপ্ত পরাক্রমাঙ্ক উপাধি গ্রহণ করেন।
Q. সর্বরাজোচ্ছেত্তা উপাধি কে গ্রহণ করেন ?
উঃ সমুদ্রগুপ্ত সর্বরাজোচ্ছেত্তা উপাধি গ্রহণ করেন।
Q. কবিরাজ কার উপাধি ?
উঃ সমুদ্রগুপ্তের উপাধি কবিরাজ।
Q. সমুদ্রগুপ্ত কোন সিংহলরাজকে বােধগয়ায় বৌদ্ধমঠ নির্মাণের অনুমতি দিয়েছিলেন ?
উঃ সমুদ্রগুপ্ত সিংহলরাজ মেঘবর্ণকে বােধগয়ায় বৌদ্ধমঠ নির্মাণের অনুমতি দিয়েছিলেন।
Q. মহাকবি কালিদাস কোন্ গুপ্তরাজার সমসাময়িক ছিলেন ?
উঃ মহাকবি কালিদাস গুপ্তরাজা দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের সমসাময়িক ছিলেন।
Q. বিক্রমাদিত্য কার উপাধি ?
উঃ দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের উপাধি বিক্রমাদিত্য।
Q. ‘শকারি’ উপাধি কে গ্রহণ করেন ?
উঃ দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত ‘শকারি’ উপাধি গ্রহণ করেন।
Q. ফা-হিয়েন কোন্ গুপ্তরাজার আমলে ভারতে আসেন?
উঃ ফা-হিয়েন দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের আমলে ভারতে আসেন।
Q. ভারতের রক্ষাকর্তা কাকে বলা হয় ?
উঃ ভারতের রক্ষাকর্তা স্কন্দগুপ্তকে বলা হয়।
Q. কোন গুপ্ত রাজা হন আক্রমণ প্রতিহত করে খ্যাতিলাভ করেন ?
উঃ গুপ্ত সম্রাট স্কন্দগুপ্ত হন আক্রমণ প্রতিহত করে খ্যাতিলাভ করেন।
Q. ‘সূর্যসিদ্ধান্ত’ গ্রন্থের লেখক কে ?
উঃ ‘সূর্যসিদ্ধান্ত’ গ্রন্থের লেখক আর্যভট্ট।
Q. দেবীচন্দ্রগুপ্তম নাটকের রচয়িতা কে ?
উঃ দেবীচন্দ্রগুপ্তম নাটকের রচয়িতা বিশাখদত্ত।
Q. গুপ্তযুগে কোন্ চিনা পর্যটক ভারতে এসেছিলেন ?
উঃ চিনা পর্যটক ফা-হিয়েন গুপ্তযুগে ভারতে আসেন।
Q. ফা-হিয়েন কে ছিলেন?
উঃ ফা-হিয়েন ছিলেন গুপ্তসম্রাট দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের আমলে ভারতে আগত একজন চৈনিক পর্যটক।
Q. পঞ্চতন্ত্র-এর রচয়িতা কে?
উঃ পঞ্চতন্ত্র-এর রচয়িতা বিষ্ণুশর্মা।
Q. ‘দশকুমারচরিতম’ গ্রন্থের রচয়িতা কে?
উঃ ‘দশকুমারচরিতম’ গ্রন্থের রচয়িতা দণ্ডিন।
Q. ‘কথাসরিতসাগর’ গ্রন্থের রচয়িতা কে?
উঃ সােমদেব ভট্ট ‘কথাসারিতসাগর’ নামক গ্রন্থের রচয়িতা।
Q. নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয় কোন রাজা নির্মাণ করেন?
উঃ নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয় প্রথম কুমারগুপ্ত নির্মাণ করেন।
Q. শেষ শক্তিশালী গুপ্ত সম্রাট কে ছিলেন ?
উঃ স্কন্দগুপ্ত ছিলেন শেষ গুপ্ত সম্রাট।
Q. হুন কারা ?
উঃ মধ্য এশিয়ার এক বর্বর জাতির নাম হুন।
Q. ভারতে প্রবেশকারী হুনরা কী নামে পরিচিত ছিল ?
উঃ ভারতে প্রবেশকারী হুনরা ‘শ্বেতহুন’ নামে পরিচিত ছিল।
Q. স্কন্দগুপ্তের মৃত্যুর পর কার নেতৃত্বে ভারতে হুন আক্রমণ হয়েছিল ?
উঃ স্কন্দগুপ্তের মৃত্যুর পর তােরমানের নেতৃত্বে হুন আক্রমণ হয়েছিল।
Q. তােরমান কে ছিলেন?
উঃ তােরমান ছিলেন হুন নেতা যিনি যষ্ঠ শতকের প্রথমদিকে পাঞ্জাবের কিছু অংশ দখল করেন।
Q. মিহিরকুল কে ছিলেন?
উঃ মিহিরকুল ছিলেন হুন নেতা এবং তােরমানের পুত্র। তিনি গােয়ালিয়র পর্যন্ত হন তা বিস্তার করেন।
Q. মিহিরকুলের রাজধানীর নাম কী ছিল ?
উঃ মিহিকুলের রাজধানীর নাম ছিল শাকল বা শিয়ালকোট।
Q. কোন কোন বৈদেশিক জাতির আক্রমণে গুপ্তবংশের ভিত্তি দুর্বল হয়ে পড়ে ?
উঃ পুষ্যমিত্র, বাকাটক ও হুন—এই তিন বৈদেশিক জাতির ক্রমাগত আক্রমণে গুপ্তবংশের ভিত্তি দুর্বল হয়ে পড়ে।
Q. ভারতের এ্যাটিলা কাকে বলা হয় ?
উঃ হুন নায়ক মিহিরকুলকে ভারতের এ্যাটিলা’ বলা হয়।
Q. যশােধর্মন কে ছিলেন?
উঃ যশােধর্মন ছিলেন পশ্চিম মালবের এক রাজা যিনি মধ্য ভারতে হুন নেতা মিহিরকুলকে পরাজিত করে খ্যাতি অর্জন করেন।
Q. গুপ্তযুগে সমাজের সর্বোচ্চে কাদের অবস্থান ছিল ?
উঃ গুপ্তযুগে ব্রাহ্মণদের স্থান ছিল সমাজের সর্বোচ্চে।
Q. গুপ্তযুগ বৈশ্য-ব্রাহ্মণ কাদের বলা হত ?
উঃ যে সমস্ত ব্রাহ্মণরা বৈশ্যদের মতাে কৃষি, পশুপালন ও বাণিজ্যের ওপর নির্ভরশীল ছিলেন, তাদের বৈশ্য-ব্রাক্ষ্মণ বলা হত।
Q. গুপ্তযুগে চণ্ডাল-ব্রাক্ষ্মণ কাদের বল হত ?
উঃ যে সকল ব্রাত্মণরা কোনােরকম শাস্ত্রীয় নিয়ম মানতেন না, তাদের চণ্ডাল-ব্রাত্মাণ বলা হত।
Q. ভারতের প্রাচীনতম বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম কী ?
উঃ ভারতের প্রাচীনতম বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম তক্ষশিলা বিশ্ববিদ্যালয়।
Download গুপ্ত সাম্রাজ্য প্রশ্নোত্তর PDF
File Details:-
File Format:-PDF
Quality:- High
File Size:- 5 Mb
File Location:- Google Drive
Click Here to Download
আরও পড়ুন:
Others Important Link
Syllabus Link: Click Here
Questions Paper Link: Click Here
Admit Card Link: Click Here
Result Link: Click Here
Latest Job: Click Here
Age Calculator: Click Here
ঘোষণা: বিনামূল্যে আমাদের দেওয়া নোটস, সাজেশান, প্রশ্ন উত্তর ইত্যাদি স্টাডি ম্যাটেরিয়াল PDF এবং ভিডিও ক্লাস ভালো লাগলে, আমাদের এই পোস্টের লিংক আপনার বন্ধুদের ফেসবুক, WhatsApp এ শেয়ার করে তাদের পড়ার সুযোগ করে দিন।
Please do not share any spam link in the comment box