দশম শ্রেণির বারিমণ্ডল: সমুদ্রস্রোত ও জোয়ারভাটা প্রশ্ন উত্তর PDF: প্রতিবছর বিভিন্ন সরকারি চাকরির পরীক্ষায় দশম শ্রেণির বারিমণ্ডল: সমুদ্রস্রোত ও জোয়ারভাটা প্রশ্ন উত্তর PDF থেকে অনেক প্রশ্ন আসে। তাই আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি দশম শ্রেণির বারিমণ্ডল: সমুদ্রস্রোত ও জোয়ারভাটা প্রশ্ন উত্তর PDF.
নিচে দশম শ্রেণির বারিমণ্ডল: সমুদ্রস্রোত ও জোয়ারভাটা প্রশ্ন উত্তর PDF টি যত্নসহকারে পড়ুন ও জ্ঞানভাণ্ডার বৃদ্ধি করুন। দশম শ্রেণির বারিমণ্ডল: সমুদ্রস্রোত ও জোয়ারভাটা প্রশ্ন উত্তর PDF টি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে এই পোস্টটির নীচে যান এবং ডাউনলোড করুন।
দশম শ্রেণির বারিমণ্ডল: সমুদ্রস্রোত ও জোয়ারভাটা প্রশ্ন উত্তর PDF
দশম শ্রেণির বারিমণ্ডল: সমুদ্রস্রোত ও জোয়ারভাটা প্রশ্ন উত্তর PDF
Dear Students, Gksolves.com চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতির সেরা ঠিকানা, আজ আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি দশম শ্রেণির বারিমণ্ডল: সমুদ্রস্রোত ও জোয়ারভাটা প্রশ্ন উত্তর PDF. প্রতিবছর বিভিন্ন সরকারি চাকরির যেমন Railway Group D | PSC Clerkship | WBCS | SSC CHSL | SSC CGL | SSC MTS | WBP Abgari Constable | WBP SI | WBP Constable | ICDS Supervisor | Railway Group D | RRB NTPC | PSC Miscellaneous | TET | Upper Primary | Group D ইত্যাদি পরীক্ষার মাধ্যমে নিয়োগ হয়ে থাকে। এই সমস্ত চাকরির পরীক্ষা ছাড়াও মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক সম্বন্ধে আপনার সাধারণ ধারণা থাকা দরকার, তাই আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি দশম শ্রেণির বারিমণ্ডল: সমুদ্রস্রোত ও জোয়ারভাটা প্রশ্ন উত্তর PDF যা আপনাদের পরীক্ষার প্রশ্নপত্র সম্পর্কে ধারণা গঠন করতে বিশেষ সাহায্য করবে।
Google News এ আমাদের ফলো করুন
দশম শ্রেণির বারিমণ্ডল: সমুদ্রস্রোত ও জোয়ারভাটা প্রশ্ন উত্তর PDF
বারিমণ্ডল: সমুদ্রস্রোত ও জোয়ারভাটা
1. বারিমণ্ডল কাকে বলে?
উঃ পৃথিবীর যে বিশাল অংশে জলের অবস্থান লক্ষ করি তার নাম বারিমণ্ডল।
2. পৃথিবীতে মহাসাগরের সংখ্যা কয়টি?
উঃ ৫টি।
3. পৃথিবীর বৃহত্তম মহাসাগরের নাম কী?
উঃ প্রশান্ত মহাসাগর।
4. পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম মহাসাগরের নাম কী?
উঃ আটলান্টিক মহাসাগর।
5. ভূ-পৃষ্ঠের শতকরা কত ভাগ স্থান জলভাগ অধিকার করে আছে?
উঃ ৭০ ভাগ।
6. আটলাণ্টিক মহাসাগরের দুটি উষ্ণ স্রোতের নাম লেখ।
উঃ উপসাগরীয় স্রোত ও ব্রেজিল স্রোত।
7. আটলাণ্টিক মহাসাগরের কোন অংশে হিমপ্রাচীর সৃষ্টি হয়?
উঃ উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরের পশ্চিমাংশে হিমপ্রাচীর সৃষ্টি হয়।
8. সমুদ্রস্রোত বলতে কী বোঝ?
উঃ সমুদ্রের জলরাশি নিয়মিতভাবে একস্থান থেকে অন্যস্থানে প্রবাহিত হয়। সমুদ্র জলরাশির এই প্রবাহকেই বলে সমুদ্রস্রোত।
9. সমুদ্র স্রোত কয় প্রকার ও কী কী?
উঃ দুই প্রকার। যথা – উষ্ণ স্রোত ও শীতল স্রোত।
10. শীতল স্রোত কাকে বলে?
উঃ মেরু অঞ্চলের সমুদ্র থেকে শীতল জলরাশির যে স্রোত প্রবাহিত হয় তাকে শীতল স্রোত বলে। যেমন- ল্যাব্রাডার স্রোত, ক্যানারী স্রোত।
11. উষ্ণস্রোত কাকে বলে?
উঃ উষ্ণ জলের স্রোতকে উষ্ণস্রোত বলে। যেমন – গিনি স্রোত।
12. উষ্ণ সমুদ্রস্রোতের জলের রঙ কী?
উঃ নীল।
13. শীতল সমুদ্রস্রোতের জলের রঙ কী?
উঃ সবুজ (শ্যাওলা ও কাদার জন্য)।
14. অন্তঃস্রোত কাকে বলে?
উঃ শীতল স্রোত সমুদ্রের নীচ প্রবাহিত হয় বলে একে অন্তঃস্রোত বলে।
15. বহিঃস্রোত কাকে বলে?
উঃ উষ্ণ স্রোত সমুদ্রের উপর অংশ দিয়ে প্রবাহিত হয় বলে একে বহিঃস্রোত বা পৃষ্ঠস্রোত বলে।
16. শৈবাল সাগর কী?
উঃ উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরের দক্ষিণ-পশ্চিমাংশে উত্তর নিরক্ষীয় স্রোত, উপসাগরীয় স্রোত, ক্যানারী স্রোত প্রভৃতি মিলে একটি জলাবর্তের সৃষ্টি করে যার মধ্যভাগ স্রোতবিহীন। ফলে মধ্যভাগে নানারকম আগাছা, শৈবাল ও জলজ উদ্ভিদ জন্মায়। এইজন্য এই অংশের নাম শৈবাল সাগর।
17. ব্রেজিল স্রোত কাকে বলে?
উঃ দক্ষিণ আটলান্টিক মহাসাগরের পূর্বাংশে ব্রেজিলের পূর্ব উপকূল বরাবর যে উষ্ণ স্রোতটি উত্তর থেকে দক্ষিণে প্রবাহিত হয় তাকে ব্রেজিল স্রোত বলে।
18. বেঙ্গুয়েলা স্রোত কাকে বলে?
উঃ এটি আটলান্টিক মহাসাগরের দক্ষিণ-পূর্ব প্রান্তের একটি শীতল স্রোত। দক্ষিণ মহাসাগর থেকে শীতল কুমেরু স্রোতের একটি শাখা আফ্রিকার পশ্চিম উপকূল বরাবর উত্তরদিকে প্রবাহিত হয়। এরই নাম বেঙ্গুয়েলা স্রোত।
19. পেরু স্রোতের অপর নাম কী?
উঃ হামবোল্ড স্রোত।
20. হামবোল্ড স্রোত কোন মহাসাগরে দেখা যায়?
উঃ প্রশান্ত মহাসাগরে।
21. হিমপ্রাচীর কী?
উঃ উত্তর আমেরিকার পূর্ব উপকূলে উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরের পশ্চিমাংশে দক্ষিণমুখী শীতল ল্যাব্রাডর স্রোতের প্রায় সবুজ জল এবং উত্তরমুখী উষ্ণ মহাসাগরীয় স্রোতের ঘন নীল জলের মাঝখানে যে বিভাজন রেখা দেখা যায় তাকে হিমপ্রাচীর বলে।
22. হিমপ্রাচীর কোন মহাসাগরে দেখা যায়?
উঃ আটলাণ্টিক মহাসাগরে।
23. নিউ ফাউণ্ডল্যাণ্ডের সংলগ্ন অঞ্চলে কোন দুটি স্রোত মিলিতভাবে হিমপ্রাচীর গঠন করেছে?
উঃ শীতল ল্যাব্রাডর স্রোত ও উষ্ণ উপসাগরীয় স্রোত।
24. হিমশৈল কাকে বলে?
উঃ সমুদ্রে ভাসমান বিশাল আকৃতির বরফের স্তূপকে বলে হিমশৈল।
25. প্ল্যাঙ্কটন কী? কয় প্রকার ও কী কী?
উঃ এক প্রকার ক্ষুদ্রাকার জীব। দুই প্রকার ফাইটো-প্ল্যাঙ্কটন ও জু-প্ল্যাঙ্কটন।
26. আটলাণ্টিক মহাসাগরের নিরক্ষীয় প্রতিস্রোত কী?
উঃ আটলান্টিক মহাসাগরের প্রায় মধ্যাংশে পশ্চিমমুখী উত্তর ও দক্ষিণ নিরক্ষীয় স্রোত দুটির ঠিক মাঝখানে একটি স্রোত বিপরীত মুখে অর্থাৎ পূর্বদিকে প্রবাহিত হয়। একে বলে আটলান্টিকের নিরক্ষীয় প্রতিস্রোত।
27. কুরেশিয়ো স্রোত বা জাপান স্রোত কাকে বলে?
উঃ প্রশান্ত মহাসাগরের পূর্বাংশে বিশেষত জাপানের পূর্ব উপকূল বরাবর দক্ষিণ থেকে উত্তরে প্রবাহিত উষ্ণ স্রোতের নাম কুরেশিয়ো স্রোত বা জাপান স্রোত।
28. জাপান উপকূল কোন স্রোতের প্রভাবে উষ্ণ থাকে?
উঃ কুরেশিয়ো স্রোত বা জাপান স্রোতের প্রভাবে।
29. বেরিং স্রোত কাকে বলে?
উঃ উত্তরের সুমেরু মহাসাগর থেকে একটি শীতল স্রোত মেরুবায়ুর প্রভাবে বেরিং প্রণালীর মধ্য দিয়ে দক্ষিণদিকে প্রবাহিত হয়ে প্রশান্ত মহাসাগরে প্রবেশ করে। একেই বলে বেরিং স্রোত।
30. বেরিং স্রোত জাপান উপকূলে কী নামে পরিচিত?
উঃ ওয়াশিও।
31. সুসিমা স্রোত কোথায় প্রবাহিত হয়?
উঃ জাপান দ্বীপপুঞ্জের পশ্চিমদিকে।
32. মালাগাসি দ্বীপের পূর্ব উপকূল দিয়ে প্রবাহিত স্রোতটির নাম কী?
উঃ মালাগাসি স্রোত।
33. কোন স্রোতের প্রভাবে ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জ ও নরওয়ে উপকূল সারাবছর বরফমুক্ত থাকে?
উঃ উত্তর-আটলাণ্টিক স্রোত।
34. পৃথিবীর বৃহত্তম মহাসাগরের নাম কী?
উঃ প্রশান্ত মহাসাগর।
35. ভারত মহাসাগরের একটি স্রোতের নাম লেখো।
উঃ মোজাম্বিক স্রোত।
36. ভারত মহাসাগরের সমুদ্রস্রোত নিয়ন্ত্রিত হয় কার দ্বারা?
উঃ মৌসুমী বায়ু।
37. মোজাম্বিক ও মাদাগাস্কার স্রোতের মিলিত নাম কী?
উঃ আগুলহাস স্রোত।
38. ভারত মহাসাগরের একটি উষ্ণস্রোতের নাম কী?
উঃ আগুলহাস স্রোত।
39. ভারত মহাসাগরের একটি শীতলস্রোতের নাম কী?
উঃ পশ্চিম অস্ট্রেলীয় স্রোত।
40. প্রশান্ত মহাসাগরের একটি উষ্ণস্রোতের নাম কী?
উঃ কুরেশিও স্রোত।
41. প্রশান্ত মহাসাগরের একটি শীতলস্রোতের নাম কী?
উঃ বেরিং স্রোত, ল্যাব্রাডর স্রোত।
42. অ্যাটল্যান্টিক মহাসাগরের একটি উষ্ণস্রোতের নাম কী?
উঃ ব্রাজিল স্রোত, উপসাগরীয় স্রোত।
43. অ্যাটল্যান্টিক মহাসাগরের একটি শীতলস্রোতের নাম কী?
উঃ বেঙ্গুয়েলা স্রোত।
44. মগ্নচড়া বলতে কী বোঝ?
উঃ উষ্ণ ও শীতল সমুদ্রস্রতের মিলনস্থলে যে অগভীর চড়া সৃষ্টি হয় তাকে মগ্নচড়া বলে।
45. গ্র্যান্ডব্যাঙ্ক কী?
উঃ গ্র্যান্ডব্যাঙ্ক হলো একটী মগ্নচড়া।
46. কাকে Thermal Regulatory বলে।
উঃ সমুদ্রস্রোতকে।
47. জোয়ার ভাঁটা কাকে বলে?
উঃ পৃথিবীর ওপর চন্দ্র ও সুর্যের পারপ্সরিক আকর্ষণে সমুদ্র ও নদীর জলের সময়ভিত্তিক ওঠানামকেই জোয়ার ভাটা বলে। জলের স্ফীত অংশকে জোয়ার ও অবনত অংশকে ভাটা বলে।
48. জোয়ার ভাটা সৃষ্টির দুটি কারণ লেখো।
উঃ জোয়ার ভাটা সৃষ্টির কারণগুলি হল। যথা-
১) মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাবে।
২) কেন্দ্রাতিগ (অপকেন্দ্রিক) বলের প্রভাবে।
49. মুখ্য জোয়ার কাকে বলে?
উঃ আবর্তনের সময় পৃথিবীর যে অংশ চাঁদের নিকটতম সম্মুখে আসে সেখানে চাঁদের আকর্ষণ ক্ষমতা সর্বাধিক হওয়ার ফলে যে জোয়ার সৃষ্টি হয় তাকে মুখ্য জোয়ার বা চন্দ্র জোয়ার বলে।
50. গৌণ জোয়ার কাকে বলে?
উঃ পৃথিবীর যে অংশে মুখ্য জোয়ার হয় তার বিপরীত অংশে (প্রতিপাদ স্থানে) কেন্দ্রাতিগ বলের প্রভাবে যে জোয়ার সৃষ্টি হয় তাকে গৌণ জোয়ার বলে।
51. ভরা কোটাল (Spring Tide) কাকে বলে? কোন তিথিতে এই জোয়ার হয়?
উঃ অমাবস্যা ও পূর্ণিমা তিথিতে পৃথিবী, সূর্য ও চাঁদ যখন একই সরলরেখায় অবস্থান করে তখন চাঁদ ও সূর্যের আকর্ষণে পৃথিবীতে যে প্রবল জোয়ার সৃষ্টি হয় তাকে ভরা কোটাল বা তেজ কোটাল বলে। (উল্লেখ্য ‘কোটাল’ শব্দটি তামিল ভাষা থেকে এসেছে, তামিল ভাষায় কোটাল শব্দের অর্থ সমুদ্র)।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য পূর্ণিমার তুলনায় অমাবস্যা তিথির জোয়ার বেশি তেজী হয় কারণ এক্ষেত্রে চাঁদ ও সূর্য পৃথিবীর একই দিকে অবস্থান করে, ফলে উভয়ের মিলিত আকর্ষণে তীব্র জোয়ারের সৃষ্টি হয়।
52. মরা কোটাল (Neap Tide) কাকে বলে? কোন তিথিতে মরা কোটাল হয়?
উঃ শুক্ল ও কৃষ্ণ পক্ষের অষ্টমী তিথিতে সুর্য ও চন্দ্র পৃথিবীর সঙ্গে সমকোণে অবস্থান করে। ফলে পৃথিবীর উপর চন্দ্র ও সূর্যের আকর্ষণ তীব্র হয় না। পৃথিবীর যে অংশ চন্দ্রের সম্মুখে থাকে সেখানে মুখ্য চন্দ্র জোয়ার ও যে অংশ সূর্যের সম্মুখে থাকে সেখানে সূর্যের আকর্ষণে মুখ্য জোয়ার হয়। উভয় ক্ষেত্রেই জোয়ারের তীব্রতা কম থাকে বলে একে মরা কোটাল বলে।
53. কী কী কারণে জোয়ার-ভাটা হয়?
উঃ পৃথিবীর আবর্তন গতি এবং পৃথিবীর ওপর চাঁদ ও সূর্যের আকর্ষণজনিত বলের কারণে।
54. চান্দ্র জোয়ার কাকে বলে?
উঃ চন্দ্রের আকর্ষণে পৃথিবীতে যে জোয়ার হয় তাকে চান্দ্র জোয়ার বলে।
55. সৌর জোয়ার কাকে বলে?
উঃ সূর্যের আকর্ষণে পৃথিবীতে যে জোয়ার হয় তাকে সৌর জোয়ার বলে।
56. কোন স্থানে একটি জোয়ার ও পরবর্তী ভাটার মধ্যে সময়ের ব্যবধান কত থাকে?
উঃ ৬ ঘণ্টা ১৩ মিনিট।
57. কোন স্থানে মুখ্য জোয়ার ও গৌণ জোয়ারের মধ্যে সময়ের ব্যবধান কত থাকে?
উঃ ১২ ঘণ্টা ২৬ মিনিট।
58. পৃথিবীর একটি স্থানে দিনে কত বার জোয়ার-ভাটা হয়?
উঃ দু-বার জোয়ার (একবার মুখ্য, একবার গৌণ) ও দু-বার ভাটা হয়।
59. কোন স্থানে যখন মুখ্য জোয়ার হয়, তার প্রতিপাদ স্থানে তখন কী অবস্থা বিরাজ করে?
উঃ গৌণ জোয়ার।
60. কোন স্থানে দু-বার মুখ্য জোয়ারের মধ্যে সময়ের ব্যবধান কত থাকে?
উঃ ২৪ ঘণ্টা ৫২ মিনিট।
61. প্রত্যহ কতবার জোয়ার ভাটা হয়?
উঃ প্রত্যহ দু-বার জোয়ার ভাটা ও দু-বার ভাটা হয়।
62. কোন স্থানে দিনে ক’বার মুখ্য জোয়ার হয়?
উঃ একবার।
63. ভরা কোটাল কোন দিনে হয়?
উঃ অমাবস্যা ও পূর্ণিমার দিনে।
64. দুই মুখ্য বা গৌণ জোয়ারের মধ্যে সময়ের ব্যবধান কত?
উঃ ২৪ ঘণ্টা ৫২ মিনিট।
65. জোয়ার-ভাটা খেলে এমন দুটি নদীর নাম কর।
উঃ হুগলী নদী, টেমস নদী।
66. সিজিগি কী? সিজিগি অবস্থান কয় প্রকার ও কী কী?
উঃ বছরের বিশেষ দিনে সূর্য, চন্দ্র ও পৃথিবীর কেন্দ্রবিন্দু একই সরলরেখায় অবস্থান করে। জ্যোতির্বিজ্ঞানের ভাষায় এই সরলরৈখিক অবস্থানকে সিজিগি বলে। এই অবস্থান দুই প্রকার। যথা–সহযোগ ও প্রতিযোগ।
67. সহযোগ অবস্থান কাকে বলে?
উঃ অমাবস্যা তিথিতে একই সরল রেখায় সূর্য ও পৃথিবীর মাঝখানে চন্দ্র অবস্থান করে। এই অবস্থানকে সহযোগ বলে।
68. প্রতিযোগ অবস্থান কাকে বলে?
উঃ পূর্ণিমা তিথিতে পৃথিবী, সূর্য ও চাঁদের মাঝখানে একই সরলরেখায় অবস্থান করে। একে প্রতিযোগ অবস্থান বলা হয়।
69. অ্যাপোজি কী?
উঃ পৃথিবীর উপগ্রহ চন্দ্র পৃথিবীর চারিদিকে ঘোরে। কক্ষপথের যে অবস্থায় চন্দ্র ও পৃথিবীর দুরত্ব সবচেয়ে বেশি তাকে অ্যাপোজি অবস্থান বলা হয়। এর ফলে যে জোয়ারের সৃষ্টি হয় তাকে অ্যাপোজি বা অপসূর জোয়ার বলে। এই সময় পৃথিবী ও চাঁদের মধ্যে দূরত্ব হয় প্রায় ৪ লক্ষ ৭ হাজার কিমি।
70. পেরিজি কী?
উঃ কক্ষপথের যে অবস্থায় চন্দ্র ও পৃথিবীর দূরত্ব সবচেয়ে কম হয় তাকে পেরিজি অবস্থান বলা হয়। এর ফলে যে জোয়ারের সৃষ্টি হয় তাকে পেরিজি বা অনুসূর জোয়ার বলে। এই সময় পৃথিবী ও চাঁদের মধ্যে দূরত্ব হয় প্রায় ৩ লক্ষ ৫৬ হাজার কিমি।
71. বান ডাকা (Tidal Bore) কী?
উঃ বর্ষাকালে সমুদ্র জলের চাপ অধিক থাকার কারণে জোয়ারের জল নদীর সংকীর্ণ খাতে প্রবল বেগে ও স্ফীত হয়ে অভ্যন্তরভাগে প্রবেশ করলে তাকে বান ডাকা বলা হয়।
72. কোন নদীতে ষাঁড়াষাড়ি বান দেখা যায়?
উঃ হুগলি নদীতে বর্ষাকালে।
73. নিয়মিত জোয়ারের ফলে নদীর জলে কী প্রভাব পড়ে?
উঃ নদীর জল লবণাক্ত হয়ে পড়ে।
74. নিয়মিত ভাটার ফলে নদীতে কী প্রভাব পড়ে?
উঃ নদী আবর্জনা ও পলি মুক্ত হয়।
75. একটি স্বাদু জলের হ্রদের নাম লেখ।
উঃ আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের সুপিরিয়র।
76. ভারতের একটি সুপেয় জলের হ্রদের নাম লেখ।
উঃ ডাল হ্রদ।
77. একটি লবণাক্ত জলের হ্রদের নাম লেখ।
উঃ জর্ডন-ইস্রায়েল সীমান্তের মরুসাগর।
78. চিল্কা কী জাতীয় হ্রদ?
উঃ লবণাক্ত জলের হ্রদ।
79. পৃথিবীর বৃহত্তম হ্রদের নাম কী?
উঃ কাস্পিয়ান।
80. পৃথিবীর বৃহত্তম সুপেয় জলের হ্রদের নাম কী?
উঃ আমেরিকার সুপিরিয়র।
81. পৃথিবীর সর্বাপেক্ষা লবণাক্ত হ্রদ কোনটি?
উঃ জর্ডন-ইস্রায়েল সীমান্তের মরুসাগর।
82. পৃথিবীর গভীরতম হ্রদের নাম কী?
উঃ রাশিয়ার বৈকাল।
83. পৃথিবীর সর্বোচ্চ হ্রদের নাম কী?
উঃ দক্ষিণ আমেরিকার টিটিকাকা।
84. পৃথিবীর নিম্নতম হ্রদ কোনটি?
উঃ জর্ডন-ইস্রায়েল সীমান্তের মরুসাগর।
85. হিমবাহের ক্ষয়কার্যের ফলে কোন হ্রদ সৃষ্টি হয়?
উঃ করি হ্রদ।
86. ভারতের পূর্ব উপকূলের একটি উপহ্রদের নাম কর।
উঃ চিল্কা, পুলিকট।
87. একটি উপহ্রদের নাম লেখ।
উঃ চিল্কা।
Download দশম শ্রেণির বারিমণ্ডল: সমুদ্রস্রোত ও জোয়ারভাটা প্রশ্ন উত্তর PDF
File Details:-
File Format:-PDF
Quality:- High
File Size:- 5 Mb
File Location:- Google Drive
Click Here to Download
আরও পড়ুন:
Others Important Link
Syllabus Link: Click Here
Questions Paper Link: Click Here
Admit Card Link: Click Here
Result Link: Click Here
Latest Job: Click Here
Age Calculator: Click Here
ঘোষণা: বিনামূল্যে আমাদের দেওয়া নোটস, সাজেশান, প্রশ্ন উত্তর ইত্যাদি স্টাডি ম্যাটেরিয়াল PDF এবং ভিডিও ক্লাস ভালো লাগলে, আমাদের এই পোস্টের লিংক আপনার বন্ধুদের ফেসবুক, WhatsApp এ শেয়ার করে তাদের পড়ার সুযোগ করে দিন।
Please do not share any spam link in the comment box