মেঘের গায়ে জেলখানা রচনাধর্মী প্রশ্ন ও উত্তর PDF: প্রতিবছর উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের মেঘের গায়ে জেলখানা রচনাধর্মী প্রশ্ন ও উত্তর PDF থেকে অনেক প্রশ্ন আসে। তাই আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি মেঘের গায়ে জেলখানা রচনাধর্মী প্রশ্ন ও উত্তর PDF.
নিচে মেঘের গায়ে জেলখানা রচনাধর্মী প্রশ্ন ও উত্তর PDF টি যত্নসহকারে পড়ুন ও জ্ঞানভাণ্ডার বৃদ্ধি করুন। মেঘের গায়ে জেলখানা রচনাধর্মী প্রশ্ন ও উত্তর PDF পশ্চিমবঙ্গ উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ন।
মেঘের গায়ে জেলখানা - সুভাষ মুখোপাধ্যায়
"মেঘের গায়ে জেলখানা" গদ্যাংশটি সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের লেখা 'আমার বাংলা' নামক পূর্ণ সহায়ক গ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে।
"মেঘের গায়ে জেলখানা" গদ্যাংশটি থেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর দেওয়া হলো। আশা করি এগুলো তোমাদের পরীক্ষার প্রস্তুতিতে সাহায্য করবে।
সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের মেঘের গায়ে জেলখানা রচনাধর্মী প্রশ্ন ও উত্তর - আমার বাংলা উচ্চমাধ্যমিক
প্রশ্ন: ‘জেলখানায় অসহ্য লাগে অপরাধের তুলনায় শাস্তির এই হেরফের’- কোন জেলখানার কথা বলা হয়েছে? ‘অপরাধের তুলনায় শাস্তির হেরফের’ বলতে লেখক কী বুঝিয়েছেন? ১+৪
Ans: সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের ‘আমার বাংলা’ গ্রন্থের ‘মেঘের গায়ে জেলখানা’ শীর্ষক পরিচ্ছদে উল্লেখিত বক্সার জেলখানার কথা বলা হয়েছে।
বক্সার জেলখানার কয়েদিদের বর্ণনা প্রসঙ্গে লেখক একদল অভিজাত শ্রেণীর কয়েদির কথা বলেছেন। এরা জেলখানার অন্যান্য কয়েদিদের থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। এরা বড় ঘরের, বনেদি বংশের শিক্ষিত ‘ভদ্রলোক’। এদের অপরাধের ধরনটাও একটু অন্য রকমের। যেমন- কেউ নোট জাল করে জেলে গেছে, কেউ ব্যাংকের লাখ লাখ টাকা চুরি করেছে, আবার কেউ খাবারে ভেজাল মিশিয়ে মানুষকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিয়েছে। এরা কেউ তথাকথিত ছোটলোক নয় এবং এদের কাউকে কখনো ক্ষুধার জ্বালা সহ্য করতে হয় নি। এদের মনগুলো এতই নরম যে রক্ত দেখলে অচৈতন্য হয়ে যায়! লেখকের ভাষায়- “তারা সুয়োরানীর ছেলে”। বড়লোক বলেই জেলখানায় এদেরকে শাস্তি পেতে হয়না, বরং জেল কর্তৃপক্ষ এদেরকে সম্মান দেয়, সাধারন কয়েদিরাও এদেরকে সমীহ করে চলে।
অপরদিকে, জেলখানার সাধারণ কয়েদিরা যারা পেটের জ্বালায় পকেটমারি করেছে অথবা জমি হারিয়ে পাইক-বরকন্দাজদের সঙ্গে লড়াই-ঝগড়া করে জেলখানায় গেছে, তাদের উপর অকথ্য অত্যাচার করা হয়। অভিজাত শ্রেণীর কয়েদিদের অপরাধের মাত্রা অনেক বেশি কিন্তু জেলখানায় তারা ভদ্রলোক সেজে ঘুরে বেড়ায়; আর অন্যান্য কয়েদীরা সামান্য অপরাধ করে চরম শাস্তি ভোগ করে। এই প্রসঙ্গে লেখক বলেছেন “জেলখানায় অসহ্য লাগে অপরাধের তুলনায় শাস্তির এই হেরফের”।
প্রশ্ন: ‘মেঘের গায়ে জেলখানা’ রচনা অবলম্বনে বক্সার জেলখানার সাধারণ পরিচয় দাও। ৫
Ans: সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের ‘আমার বাংলা’ গ্রন্থের ‘মেঘের গায়ে জেলখানা’ পরিচ্ছদে বক্সার জেলখানা যে পরিচয় পাওয়া যায় তা হল-
প্রাকৃতিক পরিবেশ: এই জেলখানা সম্পর্কে লেখক বলেছেন ‘পাহাড়ের তিনতলা সমান একটা হাঁটুর উপর’ দাঁড়িয়ে। দূর থেকে দেখে মনে হবে জেলখানাটা যেন ‘মেঘের গায়ে হেলান’ দিয়ে রয়েছে।
জেলখানার গঠন: পাথরের সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠলে দেখা যাবে লোহার ফটক। ফটক পেরিয়ে বাঁদিকে অফিস, কোয়ার্টার এবং সেপাইদের ব্যারাক। তিনটে ফটক পেরিয়ে জেলের অন্দরমহল। পাহাড়ের খাঁজে খাঁজে পাথরের দেওয়াল আর কাঠের ছাদওয়ালা ঘরে থাকে কয়েদিরা। সমস্ত জেলখানাটা কয়েকটি ইয়ার্ডে বিভক্ত। একেকটি ইয়ার্ডে একেকরকমের অপরাধীরা থাকে।
ব্যবস্থাপনা: গলায় একটা চাবির রিং ঝুলিয়ে প্রহরারত সেপাই গেটগুলি খুলে খুলে কয়েদিদের ভেতরে ঢোকায় আর বার করে।
কয়েদিদের জীবনযাত্রা: জেলখানার প্রাত্যহিক সমস্ত কাজ করতে হয় কয়েদিদের। ‘জুতো সেলাই থেকে চন্ডীপাঠ’ সমস্ত কাজ করেও সামান্য ভুলত্রুটি হলে তাদের উপর নেমে আসে অকথ্য নির্যাতন।
প্রশ্ন: “আইনে নেই বলেই টাকা রাখবার মজার কল করেছে তারা”- ‘তারা’ বলতে কাদের কথা বলা হয়েছে? কীভাবে টাকা রাখবার কল বানাতো তারা? ১+৪
Ans: সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের ‘আমার বাংলা’ গ্রন্থের ‘মেঘের গায়ে জেলখানা’ শীর্ষক পরিচ্ছদে জেলখানার সাধারণ কয়েদিদের জীবনযাত্রার পরিচয় পাওয়া যায়। প্রশ্নে উদ্ধৃত ‘তারা’ বলতে বক্সার জেলখানার কয়েদিদের কথা বলা হয়েছে।
জেলখানায় নগদ টাকার কারবার হয় না। কয়েদিদের কাছে টাকা রাখাটাই আইনত নিষিদ্ধ। কিন্তু আইনে না থাকলেও কয়েদিরা নগদ টাকার কারবার করে। টাকা দিয়ে তারা নেশার জিনিস কেনে, জেলখানার ভিতরে তাস খেলে, অন্য দলের লোককে নিজের দলে টানে। লেখক বলেছেন, যাদের হাতে পয়সা থাকে জেল তাদের হাতের মুঠোয়। জেলখানার ভেতর প্রভাব বিস্তার করার জন্য টাকার প্রয়োজন অথচ জেলের ভিতর নগদ টাকা রাখা আইনে নেই। এইজন্য কয়েদিরা শরীরের মধ্যেই টাকা রাখার এক বিশেষ রকমের থলি বানাত।
গলার টাকরার কাছে একটা ভারী সীসার বল বেঁধে রাখতে হতো। যত দিন যেত ততই বল ভিতরে ঢুকতো। গলার মাংস ভেদ করে সেই বল যত ভেতরে যেতো ততই দগদগে ঘা হয়ে যেত। একবছর যন্ত্রণা ভোগ করার পর সেই বলটি তুলে নেওয়া হতো। ঘা শুকিয়ে গেলেই থলি প্রস্তুত। সেই গোপন থলিতে সোনা, গিনি যাই রাখা হোক কেউ টের পেতো না। এইভাবেই বক্সার জেলখানার কয়েদিরা টাকা রাখবার মজার কল বানাতো।
প্রশ্ন: “গায়ের লোকে ঠাট্টা করে বলে- চোট্টা সাধুর ছেলে হবে নির্ঘাৎ বিশে ডাকাত” -সাধু কে? ‘মেঘের গায়ে জেলখানা’ রচনাংশে সাধুর যে পরিচয় পাওয়া যায় তা নিজের ভাষায় লেখো! ১+৪
Ans: সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের লেখা ‘আমার বাংলা’ গ্রন্থের ‘মেঘের গায়ে জেলখানা’ শীর্ষক পরিচ্ছেদে আমরা সাধুচরণের পরিচয় পাই। সাধুচরণ হলো বক্সার জেলখানার একজন সাধারণ কয়েদি।
সাধুচরণের বাড়ি জয়নগরের কাছে কোন এক আজ গাঁয়ে। তার বয়েস বছর পঞ্চাশ, শরীরে তার মাংস নেই। লেখকের সংক্ষিপ্ত পরিসরে সাধুচরণের বেদনাময় জীবনবৃত্তান্ত তুলে ধরেছেন।
অনেক কম বয়সেই সাধুচরণ তার বাবা-মাকে হারিয়েছিল। কোনো নিকটাত্মীয় তার দায়িত্বভার নিতে অস্বীকার করে। সেইজন্য পেটের জ্বালায় ছিঁচকে চুরি শুরু করে সে। হাতেনাতে ধরা পড়ে জেলে যেতে হয়েছে তাকে। জেল থেকে বেরিয়ে পাকা সিঁধেল চোর হয়ে উঠেছিল সাধুচরণ। চুরির জন্য বেশ কয়েকবার তাকে জেলেও যেতে হয়েছে। একসময় তার সংসার করবার ইচ্ছা হয়। জমানো টাকা থেকে জমি জায়গা কিনে সংসারে মন দেয় সাধুচরণ।
কিন্তু সে চুরি করা ছেড়ে দিলেও চোরের বদনাম তাকে ছেড়ে যায়নি। আশেপাশের তল্লাটে কোথাও চুরি হলেই পুলিশ তাকে তুলে নিয়ে যেত। কপালে জুটতো মোটা রুলের গুঁতো। পুলিশের হয়রানি থেকে বাঁচতে নগদ পয়সাও দিতে হতো তাকে। একসময় সাধুচরণেরর মনে হয় যে, চুরি না করে শাস্তি পাওয়ার থেকে চুরি করাই ভালো এবং তারপর আবার পুরোনো জীবনে ফিরে যায় সে।
প্রশ্ন: “জেলখানাটা পাহাড়ের তিনতলা সমান একটা হাঁটুর ওপর”- কোন জেলখানা? সেখানে সাধারণ কয়েদিদের ওপর কীরকম অত্যাচার করা হত? ১+৪=৫
Ans: সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের ‘আমার বাংলা’ গ্রন্থের ‘মেঘের গায়ে জেলখানা’ শীর্ষক পরিচ্ছেদের আলোচ্য অংশে বক্সার জেলখানার কথা বলা হয়েছে।
লেখক বক্সার জেলের সাধারণ কয়েদিদের প্রাত্যহিক জীবনযাত্রার ছবি তুলে ধরেছেন। সেখানে কয়েদিদের হরেকরকমের কাজ করতে হয়। এরপরও পান থেকে চুন খসলে, অর্থাৎ সামান্যতম ভুল হলে তাদের ওপর নেমে আসে অকথ্য অত্যাচার। সামান্যতম অপরাধেই জুটে ডান্ডা অথবা লোহার নাল বাঁধানো বুটের লাঠি। এছাড়াও কারো নামে নালিশ এলে তার ডাক পড়ে কেসটেবিলে। অপরাধের মাত্রা অনুযায়ী আছে নানারকম শাস্তি। যেমন-
১) ডিগ্রিবন্ধ: ছোট ছোট নির্জন কুঠুরিকে বলা হয় ডিগ্রি। কয়েদিদের সেখানে মাসের পর মাস আটকে রাখা হয়। দরজার নিচে সরু ফাঁক দিয়ে ঠান্ডা খাবারের থালা ছুড়ে দেওয়া হয়। এ যেন জেলখানার ভেতরে আরেক জেল।
২) মার্কাকাটা: কয়েদিদের প্রতি বছরে তিনমাস করে সাজা মাফ করা হয়। একে বলা হয় মার্কা। জেলের কর্তাদের মন জুগিয়ে চললে মার্কা জোটে নাহলে মার্কা কাটা যায়।
৩) কম্বলধোলাই: সর্বাঙ্গ কম্বল দিয়ে মুড়ে আপাদমস্তক লাঠি পেটার শাস্তিকে বলা হয় কম্বলধোলাই।
চোর-ডাকাত-খুনি নিয়ে জেলের কারবার। তাই কয়েদিদের শায়েস্তা করার সবরকম ব্যবস্থাই সেখানে ছিল।
প্রশ্ন: “এরা ছাড়াও জেলখানায় একদল অভিজাত শ্রেণীর কয়েদি আছে”- কাদেরকে ‘অভিজাত শ্রেণীর কয়েদি’ বলা হয়েছে? তারা অন্য কয়েদিদের থেকে কিভাবে আলাদা?
Ans: সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের ‘আমার বাংলা’ গ্রন্থের ‘মেঘের গায়ে জেলখানা’ শীর্ষক পরিচ্ছেদে বক্সার জেলখানার কয়েদিদের বর্ণনা প্রসঙ্গে লেখক একদল অভিজাত শ্রেণীর কয়েদির কথা বলেছেন।
সাধারণ কয়েদিদের থেকে এরা একটু ভিন্ন প্রকৃতির। আর এই ভিন্নতার জন্যই লেখক তাদের অভিজাত শ্রেণীর কয়েদি বা সুয়োরানির ছেলে বলেছেন। সাধারণ কয়েদিদের সঙ্গে তাদের পার্থক্যগুলি হল-
অপরাধের প্রকৃতিগত: জেলখানার সাধারণ কয়েদিরা অভাবে চোর, অভিজাত শ্রেণীর কয়েদিরা স্বভাবে চোর। তারা কেউ নোট জাল করে জেলে গেছে, কেউ ব্যাংকের লাখ লাখ টাকা চুরি করেছে, আবার কেউ খাবারে ভেজাল মিশিয়ে মানুষ মারার অপরাধে অপরাধী।
অবস্থাগত পার্থক্য: সাধারণ কয়েদিরা অধিকাংশই অশিক্ষিত এবং দরিদ্র। কিন্তু অভিজাত শ্রেণীর কয়েদিরা সকলেই শিক্ষিত এবং বড়লোক তথা বনেদি বংশের ছেলে।
আচরণগত পার্থক্য: সাধারণ কয়েদিদের অপরাধের তুলনায় শাস্তির পরিমাণ অনেক বেশি। জেলখানায় তাদের জন্য নরকবাসের ব্যবস্থা রয়েছে। অথচ, অভিজাত শ্রেণীর কয়েদিদের অপরাধের মাত্রা অনেক বেশি কিন্তু জেলখানায় তারা ভদ্রলোক সেজে ঘুরে বেড়ায়। শুধু তাই নয়, জেলখানার কর্তাব্যক্তিরাও তাদেরকে আপনি-আজ্ঞে করে এবং সাধারণ কয়েদিরা তাদেরকে সমীহ করে চলে।
প্রশ্ন: “এরা সব সাধুচরণের অতীত”- ‘এরা’ বলতে কাদের কথা বলা হয়েছে? এই প্রসঙ্গে মুস্তাফার পরিচয় দাও।
Ans: সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের ‘আমার বাংলা’ গ্রন্থের ‘মেঘের গায়ে জেলখানা’ শীর্ষক পরিচ্ছেদে বক্সার জেলে বন্দী একদল কিশোর অপরাধীর পরিচয় পাওয়া যায়। প্রশ্নোদ্ধৃত ‘এরা’ বলতে এই কিশোর কয়েদিদের কথাই বলা হয়েছে।
বক্সার জেলখানার সাত ইয়ার্ডের নিচে শিশু-কিশোর অপরাধীদের থাকার জায়গা। জেলের পরিভাষায় বলা হয় ‘ছোকরা ফাইল’। সেখানেই থাকে মুস্তাফা নামের একটি ছেলে।
মুস্তাফা ভালো পরিবারের ছেলে। তার বাড়ি ছিল এন্টালির কাছাকাছি কোন এক জায়গায়। তার বাবা রাজমিস্ত্রির কাজ করতো। একদিন কাজ করার সময় উঁচু বাঁশের মাচা থেকে পড়ে তার বাবা প্রাণ হারায়। আচমকাই বদলে যায় তাদের পরিবারের চালচিত্র। মা-ভাইবোন সহ সমস্ত পরিবারের ভরণপোষণের দায়িত্বভার এসে পড়ে মুস্তাফার কাঁধে। এদিকে, পয়সার অভাবে তার পড়াশোনাও বন্ধ হয়ে যায়।
পাড়াতে থাকত এক পকেটমারের সর্দার। সে মুস্তাফাকে পয়সার লোভ দেখিয়ে পকেটমারের দলে টানে। ধরা পড়ে কয়েকবার তাকে জেলে যেতে হয়েছে। বাস্তব পৃথিবীটা সে অনেক কম বয়সেই দেখে ফেলেছিল। তাই কিশোরসুলভ কোনো ভাবই তার মধ্যে ছিল না।
বছর দশেকের ফুটফুটে ছেলে মুস্তাফা আজ আর কাউকে কেয়ার করে না। তাই লেখক যখন তাকে জিজ্ঞেস করেন যে তার ইস্কুলে যেতে ইচ্ছে করে কি না, উত্তরে সে বিজ্ঞের মতো জবাব দেয়- “ইচ্ছে করলেই কি যাওয়া যায়”?
ঘোষণা: বিনামূল্যে আমাদের দেওয়া নোটস, সাজেশান, প্রশ্ন উত্তর ইত্যাদি স্টাডি ম্যাটেরিয়াল PDF এবং ভিডিও ক্লাস ভালো লাগলে, আমাদের এই পোস্টের লিংক আপনার বন্ধুদের ফেসবুক, WhatsApp এ শেয়ার করে তাদের পড়ার সুযোগ করে দিন।
Please do not share any spam link in the comment box