গারো পাহাড়ের নিচে রচনাধর্মী প্রশ্ন ও উত্তর PDF: প্রতিবছর উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের গারো পাহাড়ের নিচে রচনাধর্মী প্রশ্ন ও উত্তর PDF থেকে অনেক প্রশ্ন আসে। তাই আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি গারো পাহাড়ের নিচে রচনাধর্মী প্রশ্ন ও উত্তর PDF.
নিচে গারো পাহাড়ের নিচে রচনাধর্মী প্রশ্ন ও উত্তর PDF টি যত্নসহকারে পড়ুন ও জ্ঞানভাণ্ডার বৃদ্ধি করুন। গারো পাহাড়ের নিচে রচনাধর্মী প্রশ্ন ও উত্তর PDF পশ্চিমবঙ্গ উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ন।
গারো পাহাড়ের নিচে - সুভাষ মুখোপাধ্যায়
"গারো পাহাড়ের নীচে" সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের লেখা 'আমার বাংলা' নামক পূর্ণ সহায়ক গ্রন্থের একটি গদ্য। গারো পাহাড়ের নীচে গদ্যাংশে সেখানে বসবাসকারী মানুষের জীবনের গল্প উল্লেখ করেছেন। এই গদ্যাংশ থেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর গুলি আলোচনা করা হলো। আশা করি এগুলো তোমাদের পরীক্ষার প্রস্তুতিতে সাহায্য করবে।
সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের গারো পাহাড়ের নিচে রচনাধর্মী প্রশ্ন ও উত্তর - আমার বাংলা উচ্চমাধ্যমিক
১। " তাই প্রজারা বিদ্রোহী হয়ে উঠল " -কেন ? সেই বিদ্রোহের ফল কী হয়েছিল ?
অথবা, হাতিবেগার প্রথা কী ? তা কীভাবে বন্ধ হয় ?
Ans:
“পেট জ্বলছে, ক্ষেত জ্বলছে,
হুজুর জেনে রাখুন।
খাজনা এবার মাফ না হলে
জ্বলে উঠবে আগুন ”
এমন বিধ্বংসী, এমন প্রতিবাদী, এমন শ্রমজীবীর কণ্ঠ নিয়ে বাংলা সাহিত্যে আবির্ভূত হন কবি সুভাষ মুখােপাধ্যায়। সাম্যে বিশ্বাসী সমাজ বদলের স্বপ্নে উন্মুখর, বিদ্রোহের অগ্নিকোণেও তিনি ফুটিয়ে তােলেন নবযুগের ফুল। তাই সামন্ত নিষ্ঠুরতায় বিপন্ন, ইংরেজ কুশাসনের কবলে বন্দি বাংলাদেশেও তিনি সাধারণের সম্মিলিত জয়ের ছবি ফুটে উঠতে দেখেন।
নিষ্ঠুর জমিদারতন্ত্রের পরিচয়: গারাে পাহাড়ের আদিবাসীরা প্রকৃতির সব বিরুদ্ধতা অতিক্রম করে, পাথরের বুকের ওপর ফসলের সমারােহে আনে সবুজ বিপ্লব। তারপর সেই ফসল যখন পাকে, তখনই মৃত্যুদূতের মতাে উপস্থিত হয় জমিদারের পাইক, বরকন্দাজরা। তাদের খাজনা আদায়ের ভয়ংকর থাবা এসে সবই কেড়ে নিয়ে যায়। জমিদারের ' টঙ্ক ' দিতে গিয়ে চাষিদের জীবন সমীকরণের অঙ্ক শূন্য হয়ে যায়।
হাতিবেগার প্রথা: গারাে পাহাড়তলি অঞ্চলে এক বিশেষ জমিদারি আইন ছিল। নাম হাতিবেগার। জমিদারি খেয়াল ও বর্বরতার এক জ্বলন্ত নিদর্শন এই প্রথা। জমিদারের শখ ছিল হাতি ধরার। তার জন্য আড়ম্বরে মাঁচা বাঁধা হতাে। সেখানে সেপাই নিয়ে আসন অলংকৃত করবেন মহামান্য মহাবীর জমিদার। একান্ত নিরিবিলিতে সব শৌখিনতা বজায় রেখেই। তাই পান থেকে চুন না খসার ঢালাও ব্যবস্থা করা হতাে। এবং যে অঞ্চলে হাতি আছে, সেই জঙ্গলকে ঘিরে বেড় দিয়ে দাঁড়াতে হবে ছেলে - বুড়াে সমস্ত প্রজাকে। প্রত্যেক গ্রাম থেকে তাই আসতে হতাে খাদ্য নিয়ে। যারা হাতি বেড় দিত, তাদের অনেকেই সাপের কামড়ে বা বাঘের মুখে পড়ে প্রাণ দিতে বাধ্য থাকতাে। তাতে কী হলাে ! মহামান্য জমিদারের হাতি ধরার মহাবীরত্ব তাে প্রকাশ পেল ! হাতির জন্য প্রজাদের এই যে বেগার শ্ৰমদান, এমনকি বে - সহায় প্রাণদান করার প্রথাই হলাে ' হাতিবেগার প্রথা '।
হাতিবেগার - র বিরুদ্ধে বিদ্রোহ: হাতিবেগার এমন চরম অত্যাচারের আগুন হয়ে প্রজাদের জীবন পুড়িয়ে দিলাে যে, চিরকালের মৌন - শান্ত - সর্বসহপ্রজারাও বিদ্রোহী হয়ে উঠলাে। আর প্রতিটি বিদ্রোহের পিছনেই থাকে একজন মানবতাবাদীর নির্ভীক মুখ ; এখানে সেই বিদ্রোহের জলন্ত মুখ হয়ে ওঠে গােরাচাঁদ মাস্টার। তিনি চাকলায় চাকলায় মিটিং এ বসিয়ে প্রজাদের সচেতন করলেন। বােঝালেন, অন্যায়কে মেনে নেওয়া সবচেয়ে বড়াে অন্যায়। ফুঁসে উঠলাে মানুষ। কামার ঘরে তৈরি হতে লাগল অস্ত্রশস্ত্র। সমবেত প্রজারা হলাে সজ্জাবদ্ধ। তারা গর্জে উঠলাে ক্ষুদ্র ক্ষমতা নিয়েই। কিন্তু জমিদারের নৃশংস দমননীতিতে এবং আগ্নেয়াস্ত্রের প্রয়ােগে প্রজাদের হার হলাে। তবু হারের পরেও এল জিত -হাতিবেগার বন্ধ হলাে। সেই থেকে চৈতন্যনগরে, হিন্দুলকোনায় প্রচলিত হলাে বিদ্রোহের সেই গল্প। রচিত হলো কিংবদন্তি। বিদ্রোহীদের উত্তর পুরুষরা তা বহন করে চলল যুগ যুগান্তর ধরে।
২। ' গারাে পাহাড়ের নীচে ’ রচনা অবলম্বনে সুসং পরগনার নিসর্গ প্রকৃতি এবং মানব প্রকৃতির বর্ণনা দাও।
Ans: বাংলা সাহিত্যের খ্যাতনামা সাহিত্যিক সুভাষ মুখােপাধ্যায় ' গারাে পাহাড়ের নীচে ’ গদ্যাংশে বাস্তব অভিজ্ঞতার পরিচয় দিয়েছেন।
গারাে পাহাড়ের নীচে অবস্থিত সুসং পরগনার ভালােলাগা অনুভূতি লেখকের ভাবনায় প্রকাশ পেয়েছে। গাড়ি চলাচলের রাস্তা এতই অমসৃণ যে, চলার পথে কান্না পাওয়াই স্বাভাবিক। তাই ওই পাহাড়ি পথে হেঁটে যাওয়াই আরামদায়ক। সুসং পরগনার অন্যতম আকর্ষণ সােমেশ্বরী নদী। এই নদীকে শীতের সময় দেখে শান্তশিষ্ট মনে হয়। স্নিগ্ধ জলরাশি দেখে হেঁটে পার হওয়ার বাসনা জাগতে পারে। কিন্তু জলে পা দিলেই মনে হবে কেউ যেন পায়ে দড়ি দিয়ে টেনে নিয়ে যাচ্ছে। মনে হবে যেন এ নদীর স্রোত নয়, কুমিরের ভয়ংকর দাঁতের কামড়। এমনটি মনে হতে পারে যে, ভিতরে ভিতরে সোমেশ্বরী যেন ভয়ংকর রেগে আছে।
অবশ্য ফেরি নৌকাতে গােরু - ঘােড়া - মানুষ নিশ্চিন্তে আরামে পার হয়ে যাচ্ছে। ফেরি নৌকার হিন্দুস্থানি মাঝির মেজাজ ভালাে থাকলে শহরের বাবুর কাছে দেশ - বিদেশের খবরাখবর জানতে চাইবে। কিংবা হয়তাে গর্বিত স্বরে দাবি করবে, তার বিহারি মনিব হল বাংলার সব ফেরিঘাটের মালিক। গারাে পাহাড়ের সবুজের স্পন্দনভরা সুসং পরগনা লেখকের সৌন্দর্যপিয়াসী মনকে ভীষণভাবে আকৃষ্ট করেছিল। তারই প্রাঞ্জল বর্ণনা রয়েছে আলােচ্য রচনায়।
৩। গারাে পাহাড়ের নীচে যারা বাস করে তাদের জীবনযাত্রার সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দাও।
উত্তর:- সুভাষ মুখােপাধ্যায় সমাজের পিছিয়ে পড়া হতদরিদ্র মানুষের কথা বলেছেন। ' গারো পাহাড়ের নীচে ' গদ্যাংশে গারােদের জীবনযাত্রার যে পরিচয় তুলে ধরেছেন তা হল -
শিকার বৃত্তি: গারাে পাহাড়ের দরিদ্র মানুষেরা অত্যন্ত পরিশ্রমে জীবনযাপন করে। বছরে যখন কাজ থাকে না, তখন তারা শুকনাে ঝােপ - ঝাড়ে আগুন লাগিয়ে দেয়। এই সময় তারা মনের আনন্দে পশু শিকার করে। সুভাষ মুখােপাধ্যায় এই প্রসঙ্গে লিখেছেন — " যেন রাবণের চিতা — জ্বলছে তাে জ্বলছেই।"
কৃষিকর্ম: পাহাড়ের নীচে যারা থাকে, তারা অমানুষিক পরিশ্রম করে। এদের অধিকাংশ মানুষ হল হাজং সম্প্রদায়ের মানুষ। এদের পরিশ্রমে গারাে পাহাড় সবুজবর্ণ ধারণ করে।
শােষণ - বঞ্চনা: গারাে পাহাড়ের মানুষদের মনে শান্তি থাকে না। লেখক জানিয়েছেন— “ মাঠ থেকে যা তােলে, তার সবটা ঘরে থাকে না।" জমিদারের লােকজন এসে সবকিছু তাদের থেকে কেড়ে নেয়। জমিদারের টাকা মেটাতে গিয়ে চাষিরা ফকির হয়ে যায়।
জমিদারি - আইন: বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এবং অক্ষয়কুমার দত্ত পল্লিগ্রামস্থ প্রজাদের উপরে জমিদারের নির্মম শাসনের কথা লিখেছেন। 'হাতিবেগার ’ আইন অনুসারে হাতি ধরতে গিয়ে অসহায় প্রজাদের অনেকেই প্রাণ দিতে হতাে।
বিদ্রোহ: গারাে পাহাড়ের প্রজারা গােরাচাঁদ মাস্টারের নেতৃত্বে প্রতিবাদ করে। সেই প্রতিবাদ একসময় বিদ্রোহের রূপ পায়। হাতি - বেগার সেখানে আর চলে না।
৪। “ জমিদারকে টঙ্ক দিতে গিয়ে চাষিরা ফকির হয়। ” — “ টঙ্ক ’ কী ? জমিদারকে টঙ্ক ’ দিতে গিয়ে কারা, কীভাবে ফকির হয় সংক্ষেপে লেখাে।
Ans: ‘ টঙ্ক ’ শব্দের অর্থ টাকা। এখানে অবশ্য খাজনা অর্থে শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে। অন্যভাবে বলা যায়, টঙ্ক হল খাজনাস্বরূপ জমিদারকে দেওয়া অর্থ।
সুভাষ মুখােপাধ্যায়ের ' গারাে পাহাড়ের নীচে ’ শীর্ষক রচনা থেকে গৃহীত এই অংশে গারাে পাহাড়ের নীচে বসবাসকারী প্রজারা জমিদারকে টঙ্ক দিতে গিয়ে ফকির হয়ে যায়। মাথার ঘাম পায়ে ফেলে অক্লান্ত পরিশ্রম করে ফসল ফলায়। ফসলের অসীম প্রাচুর্যতা থাকলেও এই সমস্ত উপজাতির জীবনে সুখ - শান্তি ছিল না।
দুষ্ট শনি যেন তাদের জীবনকে বেষ্টন করে থাকে। মাঠে যতক্ষণ ধান থাকে, ততক্ষণই তাদের আনন্দ। মেয়ে - পুরুষ সবাই এক্ষেত্রে মনের সুখে কাস্তে হাতে মাঠে নামে ধান কাটে এবং পিঠে আঁটি বেঁধে নিয়ে খামারে ফেরে। সঙ্গে সঙ্গে পাওনাগণ্ডা আদায় করতে হাজির হয় জমিদারের পাইক - বরকন্দাজ। ফলে তাদের ফসলের বেশির ভাগটাই চলে যায় জমিদারের খাতে। চাষিরা গালে হাত দিয়ে দুর্ভাগ্যের কথা স্মরণ করে। তারা বলে --
"লাঠির আগায় পাড়া জুড়ােতে
তারণার পালে আসে পেয়াদা
খালি পেটে তাই লাগছে ধাঁধা। ”
অর্থাৎ তারা যেন জমিদারের রাজস্ব - হিসাবের গােলকধাঁধা থেকে বেরােতে পারছে না। গ্রামের আল - বাঁধা রাস্তায় পাইক - বরকন্দাজদের পায়ের নাগরার খটাখট শব্দে ছােটো ছােটো ছেলেরা ভয়ে মায়ের আঁচলে মুখ লুকোয়। আর খিটখিটে বৃদ্ধরা অভিশাপ বর্ষণ করতে থাকে। এইভাবেই জমিদারকে খাজনার টাকা দিতে গিয়ে প্রজারা নিঃস্ব হয়ে যায়।
৫। " তাই ওরাও আমাদের পর পর ভাবে।" - কাদের কথা বলা হয়েছে ? কেন তারা আমাদের পর পর ভাবে ?
Ans: গারাে পাহাড়ের নীচে বসবাসকারী মানুষদের কথা বলা হয়েছে উদ্ধৃত অংশে।
জাত - পাত - বর্ণের ভেদাভেদ আমাদের মধ্যে প্রচলিত হয়ে আসছে প্রাচীন সময় থেকে। এই ভেদাভেদ এক গােষ্ঠীর মানুষকে অন্য গােষ্ঠীর থেকে পৃথক করে রাখে। অন্য গােষ্ঠীর মানুষ নিজেদের উন্নত মনে করে অন্যদের থেকে ; আর সেই গর্বে সে হেলায় উপেক্ষা করে অন্যদের বিশ্বাস, সংস্কার ও প্রথাকে। ফলে আঞ্চলিক নৈকট্য সত্ত্বেও দুটি গােষ্ঠীর মধ্যে বৃদ্ধি পায় ব্যবধান।
লেখক সুভাষ মুখােপাধ্যায়ের মতে বাংলাদেশে বসবাসকারী গারাে পাহাড়ের নীচের উপজাতি সম্প্রদায়ের মানুষদের সাথে সমতলে বসবাস করা মানুষদেরও তৈরি হয়েছে দূরত্ব। একই অঞ্চলে বসবাস করেও সমতলের মানুষ কোনােরকম খোঁজ নেয়নি আদিবাসী মানুষদের। জানতে চেষ্টা করেনি তাদের কষ্ট কিংবা অসহায়তাকে। তাই ওরাও আমাদের পর - পর ভাবে। পরকে আপন করবার জন্যে যে ঔদার্য থাকা দরকার, তা সমতলের মানুষদের নেই। তারা অধিকাংশই আদিবাসীদের ঠকায়। ফলে তাদের বিশ্বাসযােগ্যতা হারিয়েছে। তাই লেখক একথা বলেছেন।
৬। " যেন রাবণের চিতা জ্বলছে তাে জ্বলছেই। " -- এই উক্তিটির কারণ কী ?
Ans: সুভাষ মুখােপাধ্যায় ' আমার বাংলা ’ গ্রন্থের ' গারাে পাহাড়ের নীচে ' রচনায় এই মন্তব্যটি করেছেন। চৈত্রমাসে গারাে পাহাড়ে চাষবাস শুরু হয়। যারা চাষ করে, তাদের অবশ্য নিজেদের কোনাে হাল - বলদ নেই। এরা অত্যন্ত দরিদ্র মানুষ। সারা বছর ফসল ফলায়। বছরের একটা সময় যখন চারিদিক শুকনাে থাকে, তখন তারা ঝােপে ঝাড়ে আগুন লাগিয়ে দেয়। সে আগুন নেভে না।
লেখক সেই প্রসঙ্গে এই কথাটি বলেছেন —
'এ আগুন যেন রাবণের চিতা।'
বছরের একটা নির্দিষ্ট সময় বনজঙ্গলের গাছপালারাও ভয়ে শুকিয়ে কাঠ হয়ে থাকে। জঙ্গলে যখন আগুন লাগে তখন ভারি মজা হয়। বনের জন্তু - জানােয়ার প্রাণ ভয়ে পালায়। পাহাড়ি মেয়ে - পুরুষরা সেই সুযােগে হরিণ আর শুয়াের মারে। বিভূতিভূষণের ‘ চাঁদের পাহাড় ’ উপন্যাসের মতাে এখানেও দেখা যায়, আরণ্যক প্রাণীদের পালিয়ে যাওয়ার চিত্র। গােটা বন পুড়ে ছাই হয়ে যায়। পাথরের উপর মােটা কালাে ছাইয়ের পলেস্তারা পড়ে থাকে। তার পর সেখানে চাষ হয়।
ঘোষণা: বিনামূল্যে আমাদের দেওয়া নোটস, সাজেশান, প্রশ্ন উত্তর ইত্যাদি স্টাডি ম্যাটেরিয়াল PDF এবং ভিডিও ক্লাস ভালো লাগলে, আমাদের এই পোস্টের লিংক আপনার বন্ধুদের ফেসবুক, WhatsApp এ শেয়ার করে তাদের পড়ার সুযোগ করে দিন।
Please do not share any spam link in the comment box