Dear Students,
Gksolves.com
চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতির সেরা ঠিকানা, আজ আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি
পশ্চিমবঙ্গের জাতীয় উদ্যান PDF প্রতিবছর বিভিন্ন
সরকারি চাকরির
পরীক্ষায় যেমন Railway Group D | PSC Clerkship | WBCS | SSC CHSL | SSC CGL |
SSC MTS | WBP Abgari Constable | WBP SI | WBP Constable | ICDS Supervisor |
Railway Group D | RRB NTPC | PSC Miscellaneous ইত্যাদি পরীক্ষায় সাধারন
বিজ্ঞান, ভূগোল,
রাষ্ট্রবিজ্ঞান, গণিত, ইংরাজি, ইতিহাস, জি.আই, রিসনিং ইত্যাদি বিষয় থেকে অনেক প্রশ্ন আসে।
তাই আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি পশ্চিমবঙ্গের জাতীয় উদ্যান PDF. নিচে National Park of West Bengal টি যত্নসহকারে পড়ুন ও জ্ঞানভাণ্ডার বৃদ্ধি করুন।
এই পশ্চিমবঙ্গের জাতীয় উদ্যান PDF টি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে এই পোস্টটির
নীচে যান এবং ডাউনলোড করুন।
সুতরাং, দেরি না করে এখনই পশ্চিমবঙ্গের জাতীয় উদ্যান PDF টি পোস্টটির নীচে গিয়ে ডাউনলোড করুন
পশ্চিমবঙ্গের জাতীয় উদ্যান PDF: Download National Park of West Bengal PDF
- পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলায় অবস্থিত।
- সুন্দরবন জাতীয় উদ্যান
- সুন্দরবন জাতীয় উদ্যান
- গঙ্গা ও ব্রহ্মপুত্রের মোহনায় অবস্থিত।
- সুন্দরবনে প্রচুর সুন্দরী গাছ দেখা যায়। এই গাছের নামেই সুন্দরবন নামাঙ্কিত।
- ১৯৭৩ সালে সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্প হিসাবে ঘোষিত হয়।
- ১৯৮৪ সালের ৪ মে’তে এটি জাতীয় উদ্যান হিসাবে ঘোষিত হয়।
- ১৯৮৭ সালে (ix) এবং (x) শ্রেণীতে প্রাকৃতিক সম্পত্তি হিসাবে এটি ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসাবে ঘোষিত হয়।
- ২০১৯ সালে সুন্দরবনকে রামসর সাইটের মর্যাদা দেওয়া হয় ।
- সুন্দরবনের সজনেখালিতে, লুথিয়ান দ্বীপে ও হ্যালিডে দ্বীপে আরও তিনটি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য গড়ে উঠেছে।
- সুন্দরবন রয়েল বেঙ্গল টাইগার, বিভিন্ন ধরণের পাখি, চিত্রা হরিণ, লোনা জলের কুমির, কেটো কচ্ছপ, স্বাদু জলের কুমির ও সাপ প্রভৃতির জন্য বিখ্যাত।
- সুন্দরবনের প্রবেশদ্বার বলা হয় – ক্যানিংকে ।
২.
বক্সা জাতীয় উদ্যান
- পশ্চিমবঙ্গের আলিপুর জেলায় অবস্থিত।
- ১৯৮৩ সালে টাইগার রিজার্ভ হিসেবে বক্সা টাইগার রিজার্ভ স্থাপিত হয়েছিল।
- ১৯৮৬ সালে বক্সা বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য স্থাপিত হয়।
- অবশেষে ১৯৯৭ সালে পশ্চিমবঙ্গ সরকার এটিকে জাতীয় উদ্যানের মর্যাদা দেয় ।
- বক্সা জাতীয় উদ্যানের মধ্যে বক্সা দুর্গ নামে একটি পুরনো দুর্গ আছে। দুর্গটিতে ব্রিটিশ যুগে একবার নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুকে বন্দী করে রাখা হয়েছিল।
- বক্সা জাতীয় উদ্যানের উত্তর সীমাটি হল ভারত-ভুটান আন্তর্জাতিক সীমান্ত ও সিঞ্চুলা পর্বতমালা। তার ওপারে রয়েছে ভুটানের ফিপসু বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য। পূর্ব সীমায় আছে পশ্চিমবঙ্গ-আসাম রাজ্যসীমা। তার ওপারে আছে আসামের মানস জাতীয় উদ্যান। দক্ষিণ দিকে রয়েছে ৩১ নং জাতীয় সড়ক। দক্ষিণ-পশ্চিমের চিলাপাতা বনাঞ্চলটি বক্সা ও জলদাপাড়া জাতীয় উদ্যানের মধ্যে একটি এলিফ্যান্ট করিডোর হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
- এখানে এশীয় হাতি, বাঘ, গউর, বুনো শুয়োর, সম্বর হরিণ দেখা যায়। বহু প্রজাতির পাখি ও সাপও এখানে দেখা যায়।
- বক্সা জাতীয় উদ্যানের মধ্য দিয়ে রাইডাক ও জয়ন্তী নদী বয়ে গিয়েছে।
৩.
গোরুমারা জাতীয় উদ্যান
- পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি জেলায় অবস্থিত।
- ১৯৯৪ সালের ৩১ শে জানুয়ারি এটি ভারতের একটি জাতীয় উদ্যানের মর্যাদা পায় ।
- লাটাগুড়ি শহরকে এই জাতীয় উদ্যানের প্রবেশদ্বার বলা হয়।
- জলঢাকা নদী এই জাতীয় উদ্যানের মধ্য দিয়ে বয়ে গিয়েছে।
- গোরুমারায় হাতি, গণ্ডার, গউর, হরিণ, বুনো শুয়োর, ময়ূর প্রভৃতি পশুপাখি রয়েছে।
- এখানে রাভা, রাজবংশী, মেচ, কোঁচ, ওঁরাও, মুন্ডা ও টোটো উপজাতি বাস করে।
৪.
জলদাপাড়া জাতীয় উদ্যান
- পশ্চিমবঙ্গের আলিপুরদুয়ার জেলায় পূর্ব হিমালয়ের পাদদেশে অবস্থিত।
- তোর্সা নদীর তীরে এই জাতীয় উদ্যান অবস্থিত।
- ১৯৪১ সালে জলদাপাড়াকে বন্যপ্রাণ অভ্যয়ারণ্যের তকমা দেওয়া হয়।
- ২০১২ সালে এটি জাতীয় উদ্যানের মর্যাদা পায়।
- এই অভয়ারণ্যের মুখ্য আকর্ষণ হলো এশীয় একশৃঙ্গ গন্ডার। এছাড়া এখানে বেঙ্গল টাইগার, হাতি, সম্বর হরিণ, মায়া হরিণ, চিতল হরিণ, হগ ডিয়ার, বুনো শুয়োর, গৌর, বিভিন্ন প্রজাতির পাখি ও সরীসৃপ দেখতে পাওয়া যায়।
৫.
নেওড়া উপত্যকা জাতীয় উদ্যান
- পশ্চিমবঙ্গের কালিংপং জেলায় অবস্থিত।
- ১৯৮৬ সালে জাতীয় উদ্যান হিসেবে ঘোষিত হয়।
- লাল পান্ডার জন্য এই জাতীয় উদ্যানটি বিখ্যাত।
- এই জাতীয় উদ্যানে খয়ের, শিশু, শিরীষ প্রভৃতি বৃক্ষ দেখা যায়। প্রাণীর মধ্যে দেখা যায় বাংলা বাঘ, চিতাবাঘ, বনবিড়াল ও কালো ভাল্লুক, কাঠবিড়ালি, লাল পাণ্ডা, দেশি বনরুই, সম্বর হরিণ, গোরাল, বন ছাগল বিভিন্ন প্রজাতির পাখি ইত্যাদি।
৬.
সিঙ্গালীলা জাতীয় উদ্যান
- পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিং জেলায় অবস্থিত।
- পূর্ব হিমালয়ের পাদদেশে নেপাল পশ্চিমবঙ্গ ও সিকিমের সীমান্তে এই জাতীয় উদ্যানের অবস্থিতি।
- পশ্চিমবঙ্গের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ সান্দাকফু ট্রেকিং-এর জন্য এই জাতীয় উদ্যান থেকে যাত্রা শুরু করতে হয়।
- ১৯৮৬ সালে এটি বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্য এবং ১৯৯২ সালে জাতীয় উদ্যানের তকমা পায়।
- এই জাতীয় উদ্যানে ওক, হেমলক, রূপালি দেবদারু, রূপালি ফার জাতীয় গাছ, বার্চ প্রভৃতি বৃক্ষ দেখা যায়। প্রাণীর ভেতরে দেখা যায় লাল পান্ডা, সোনালী বিড়াল, বনবিড়াল ও কালো ভাল্লুক।
Download পশ্চিমবঙ্গের জাতীয় উদ্যান PDF
File Format:- Pdf
Quality:- High
File Size:- 2 Mb
File Location:- Google Drive
Note: পোস্ট টি অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ এ শেয়ার করুন।
Please do not share any spam link in the comment box