Dear Students,
Gksolves.com চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতির সেরা ঠিকানা, আজ আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি অণু ও পরমাণু Pdf প্রতিবছর বিভিন্ন সরকারি চাকরির পরীক্ষায় যেমন Railway Group D | PSC Clerkship | WBCS | SSC CHSL | SSC CGL | SSC MTS | WBP Abgari Constable | WBP SI | WBP Constable | ICDS Supervisor | Railway Group D | RRB NTPC | PSC Miscellaneous ইত্যাদি পরীক্ষায় সাধারন বিজ্ঞান, ভূগোল, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, গণিত, ইংরাজি, ইতিহাস, জি.আই, রিসনিং ইত্যাদি বিষয় থেকে অনেক প্রশ্ন আসে। ই আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি অণু ও পরমাণু Pdf. নিচে অণু ও পরমাণু টি যত্নসহকারে পড়ুন ও জ্ঞানভাণ্ডার বৃদ্ধি করুন। এই Molecules And Atoms In Bengali Pdf টি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে এই পোস্টটির নীচে যান এবং ডাউনলোড করুন।
সুতরাং, দেরি না করে এখনই অণু ও পরমাণু Pdf টি পোস্টটির নীচে গিয়ে ডাউনলোড করুন
অণু ও পরমাণু-Molecules And Atoms In Bengali
খ্রিস্টপূর্ব পঞ্চম শতাব্দী বা
২৫০০ বছর আগে গ্রীক দার্শনিক ডেমোক্রিটাস বলেন “সকল বস্তু অসংখ্য
ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অবিভাজ্য কণা দিয়ে গঠিত”,অর্থাৎ এসব কণাকে আর ভাগ করা যায় না। তিনি
তাদের নাম দেন এটম (Atom)। A অর্থ না, tomos অর্থ ভাগ করা। আবার বাংলায় “পরম” শব্দটির অর্থ
হচ্ছে অত্যন্ত এবং “অণু” শব্দটির অর্থ
হচ্ছে ক্ষুদ্র। তাই পরম + অণু = পরমাণু মানে অত্যন্ত ক্ষুদ্র কোনো বস্তু।
ডাল্টনের পরমাণুবাদ
১৮০৩ সালে ব্রিটিশ বিজ্ঞানী এবং
স্কুলশিক্ষক জন ডাল্টন ডেমোক্রিটাসের মতবাদ কে বৈজ্ঞানিক মতবাদ হিসেবে প্রতিষ্ঠা
করেন। ডাল্টনের পরমাণুবাদকে আধুনিক রসায়নের ভিত্তি হিসেবে ধরা হয়। তাই ডাল্টনকে
আধুনিক রসায়নের জনক বলা হয়। তবে তার পরমাণুবাদের কিছু ভুল ছিলো। এই ভুলগুলোর
মধ্যে একটা উল্লেখযোগ্য ভুল হচ্ছে -
“পরমাণুসমূহ অবিভাজ্য।”
কিন্তু বাস্তবে পরমাণুগুলো
বিভাজ্য। তাদেরকে ইলেকট্রন,প্রোটন এবং
নিউট্রন নামক মৌলিক কণিকা হিসেবে ভাগ করা হয়।
মৌলিক কণিকা
যেসব সূক্ষ্ম কণিকা দিয়ে পরমাণু গঠিত তাদেরকে মৌলিক কণিকা বলে। পরমাণুতে তিন ধরনের মৌলিক কণিকা থাকে। এরা হলো- ইলেকট্রন,প্রোটন এবং নিউট্রন।
অণু
পরমাণু
পরমাণুর গঠন
নিউজিল্যান্ডের বিজ্ঞানী রাদারফোর্ড 1911 সালে আলফা কণা পরীক্ষার মাধ্যমে পরমাণুর নিউক্লিয়াস আবিষ্কার করেন। প্রতিটা পরমাণু বৈদ্যুতিকভাবে চার্জ নিরপেক্ষ থাকে কারণ পরমাণুতে সমান সংখ্যক ইলেকট্রন এবং প্রোটন থাকে। তবে পরমাণু থেকে ইলেকট্রনকে সহজে বের করে আনা গেলেও প্রোটনকে সহজে বের করা যায় না। এছাড়া পরমাণুতে ইচ্ছা করলে ইলেকট্রনকে বাইরে থেকে এনে যুক্ত করা যায় আবার ইলেকট্রনকে পরমানু থেকে টেনে বাইরেও বের করে আনা যায়। পরমাণু থেকে ইলেকট্রনকে সরিয়ে ফেললে সেই পরমাণুটি পজেটিভ চার্জযুক্ত হয় এবং পরমাণুতে ইলেকট্রনকে বাইরে থেকে এনে যুক্ত করলে সেটি নেগেটিভ চার্জযুক্ত হয়।
পরমাণু থেকে ইলেকট্রন নির্গত হওয়ার প্রধান কারনগুলো হল - ঘর্ষণ,তাপ,রাসায়নিক বিক্রিয়া ইত্যাদি। কোনো রাসায়নিক বিক্রিয়ায় শুধুমাত্র পরমাণু অংশগ্রহণ করে,কখনো অণু অংশগ্রহণ করে না।
এবার আমরা পরমাণুর মৌলিক কণিকা গুলো নিয়ে বিস্তারিত জানবো -
ইলেকট্রন
প্রোটন
নিউট্রন
পরমাণুর অন্যান্য কণিকা
অরবিট
নিউক্লিয়াসের বাইরে ইলেকট্রন যেসব কক্ষপথে ঘোরে তাদেরকে অরবিট বলে।
অরবিটাল
পরমানুর মধ্যে যেসব জায়গায় ইলেকট্রন থাকার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি তাদেরকে অরবিটাল বলে।
পারমাণবিক সংখ্যা
ভর সংখ্যা বা নিউক্লিয়ন সংখ্যা
পারমাণবিক ভর
আণবিক ভর
(হাইড্রোজেনের পারমানবিক ভর × ২) + (অক্সিজেনের পারমানবিক ভর ×১)
= ২ + ১৬
= ১৮
আবার অক্সিজেনের সংকেত হচ্ছে O2. তাই এর একটা অণুতে দুইটা অক্সিজেন পরমাণু আছে। তাই অক্সিজেনের আণবিক ভর হবে-
(অক্সিজেনের পারমানবিক ভর × ২)
= ১৬ × ২
= ৩২
প্রকৃতিতে সবচেয়ে বড় অণু হচ্ছে ফুলারিন বা বাকিবল,যার আণবিক ভর 720.
1932 সালে স্ট্যাম ফ্লেমিং এবং আর্নেস্ট ওয়ালটন পরমাণুকে কৃত্রিম উপায়ে ভাগ করেছিলেন।
কয়েকটা যৌগের অণুতে পরমাণুর সংখ্যা-
❏ HCl ➦ ২ টা পরমাণু
❏ H2SO4 ➦ ৭ টা পরমাণু
❏ CaCO3 ➦ ৫ টা পরমাণু
❏ KMnO4 ➦ ৬টা পরমাণু
❏ O3 ➦ ৩ টা পরমাণু
❏ HClO4 ➦৬ টা পরমাণু
অ্যাভোগাড্রোর সূত্র
আইসোটোপ
মনে রাখতে হবে প্রোটিয়াম বা হাইড্রোজেন পরমাণুতে কোন নিউট্রন থাকে না,শুধুমাত্র একটা প্রোটন থাকে। তাই এর প্রোটন সংখ্যা 1 এবং ভর সংখ্যা 1.
পারমাণবিক চুল্লিতে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত আইসোটোপ হচ্ছে ইউরেনিয়াম 235.
ডিউটেরিয়াম এর আইসোটোপ ব্যবহার করা হয় ভারী জল বানানোর জন্য যার সংকেত D2O.বিজ্ঞানী উড়ে 1966 সালে এটিকে আবিস্কার করেন। পারমাণবিক চুল্লিতে ভারী পানি ব্যবহার করা হয়।
ক্যান্সারের চিকিৎসায় গামা রশ্মির উৎস হিসেবে আইসোটোপকে ব্যবহার করা হয়।
রেডিও আইসোটোপ
প্রাকৃতিক ও কৃত্রিম উপায়ে তৈরি আইসোটপের পরিমাণ ১৩০০ এর বেশি।
যে আইসোটোপ আলফা,বিটা,গামা রশ্মি বিকিরণ করে অন্য মৌলের আইসোটোপে পরিণত হয় তাকে তেজস্ক্রিয় আইসোটোপ বলে।
তেজস্ক্রিয় আইসোটোপ ব্যবহার
১. দেহের হাড় বেড়ে যাওয়া ও কোথায় কেন ব্যথা হচ্ছে তা নির্ণয়ের জন্য ব্যবহৃত হয় – Tc-99m
২. হাড়ের ব্যথার চিকিত্সায় ব্যবহৃত হয় –152Sn, 89Sr.
৩. টিউমারের উপস্থিতি নির্ণয়, ও তা নিরাময়ে এবং ক্যান্সার কোষকে ধ্বংস করতে ব্যবহার করা , এবং খাদ্যের ব্যাকটেরিয়াকে ধ্বংস করে খাদ্য সংরক্ষণ করতে ব্যবহৃত হয় 60Co (কোবাল্ট-৬০)
আইসোটোপ
৪. থাইরয়েড গ্রন্থির কোষ -কলা বৃদ্ধি প্রতিহত করে 131I(আয়োডিন-১৩১) আইসোটোপ
৫. রক্তের লিউকোমিয়া রোগের চিকিত্সায় এং উন্নত মানের কৃষি বীজ বা বীজের মানোন্নয়ন ব্যবহৃত হয় 32P (ফসফরাস-৩২) আইসোটোপ
৬. হার্টের পেইসমেকার বসাতে ব্যবহৃত হয় 238Pt (প্লুটোনিয়াম-২৩৮) আইসোটোপ
৭. বিভিন্ন ধরণের ক্যান্সার নিরাময়ে ব্যবহৃত হয়-131Cs, 192Ir, 125I, 103Pd, 106Ru আইসোটোপ
৮. পৃথিবীর বয়স নির্ধারণ করার জন্য ব্যবহার করা হয় কার্বন-১২ (C-14) আইসোটোপ
আইসোবার
আইসোটোন
আইসোমার
Download অণু ও পরমাণু Pdf-Molecules And Atoms In Bengali
File Details:-
File Name:- অণু ও পরমাণু [www.gksolves.com]
File Format:- Pdf
Quality:- High
File Size:- 2 Mb
File Location:- Google Drive
Note: পোস্ট টি অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ এ শেয়ার করুন।
Please do not share any spam link in the comment box